Syllabus for advocate examination
|
||||||||||||||||
|
||||||||||||||||
OFFICE
OF THE BANGLADESH BAR COUNCIL BAR COUNCIL
BHABAN, RAMNA, DHAKA
Examination
For Enrolment As Advocate: Time 4 Hours
SYLLABUS
Examinations
for
enrolment as Advocates
Total
Marks-100
6(six)
questions to be answered taking one from each Group
Time-
4 hours
|
||||||||||||||||
|
দেওয়ানী কার্যবিধি ১৯০৮ - মার্ক- ১৬
C.P.C Lecture -1 (Intro)
THE CODE OF CIVIL PROCEDURE (C.P.C) বা দেওয়ানী কার্যবিধি ১৯০৮ সালের ৫ নং আইন। যা একই বছর অর্থাৎ ১৯০৮ সালের ২১ শে মার্চ গৃহীত হয় এবং ১৯০৯ সালের ১লা জানুয়ারী থেকে কার্যকর হয়। দেওয়ানী কার্যবিধিতে মোট ১৫৮ টি ধারা এবং ৫১ টি আদেশ আছে। যার মধ্যে বর্তমানে ১৫৫ টি ধারা ও ৫০ টি আদেশ কার্যকর আছে। দেওয়ানী কার্যবিধি একটি পদ্ধতিগত বা বিশ্লেষণিক (Procedural Law) আইন। যদিও এই আইনে মূল আইনের(Substantive Law) কিছু উপাদান বিদ্যমান আছে। কোড (Code): দেওয়ানী কার্যবিধি, ১৯০৮ –এর ২(১) ধারার ব্যাখ্যা অনুযায়ী, দেওয়ানী কার্যবিধির ধারাসমূহ (Sections) ও নিয়মাবলীকে (Rules) একত্রে কোড বলে। রুলস (Rules): দেওয়ানী কার্যবিধি, ১৯০৮ –এর ২(১৮) ধারা অনুযায়ী, রুলস হল, প্রথম তফসিলে বর্ণিত অথবা ১২২ বা ১২৫ ধারার অধীনে প্রণীত নিয়মাবলী বা ফরমসমূহ।
১।দেওয়ানী কার্যবিধি কখন
থেকে কার্যকর হয় ?
উত্তর-
১৯০৯ সালের ১ লা জানুয়ারী।
২।দেওয়ানী কার্যবিধির কত
ধারায় ডিক্রীদারের সংজ্ঞা দেওয়া আছে ?
উত্তর-
২(৩) ধারায়।
৩।দেওয়ানী কার্যবিধির কত
ধারায় সরকারী উকিল (Government
Pleader)সম্পর্কে বলাহয়েছে ?
উত্তর-
২(৭)ধারায়।
৪।দেওয়ানী কার্যবিধির কত
ধারায় জজ(Judge)সম্পর্কে বলা আছে ?
উত্তর-
২(৮)ধারায়।
৫।দেওয়ানী কার্যবিধির কত
ধারায় রায় (Judgement)সম্পর্কে বলা আছে ?
উত্তর-
২(৯) ধারায়।
৬।দেওয়ানী কার্যবিধির কত
ধারায় জাজমেন্ট ডেটার এর বিধান আছে? এবং Judgement Debtor কে ?
উত্তর-
২(১০)ধারায়।Judgement Debtor যার
বিরুদ্ধে ডিক্রী হয়েছে বা জারী করারউপযুক্ত আদেশ দেয়া হয়েছে।
৭।দেওয়ানী কার্যবিধির কত
ধারায় উকিল(Pleader)সম্পর্কে বলা হয়েছে ?
উত্তর-
২(১৫) ধারায়।
৮।নিষেধ না থাকিলে আদালত
সকল প্রকার দেওয়ানী মোকদ্দমার বিচার করিবেন দেওয়ানী কার্যবিধির কত ধারায় বলা আছে ?
উত্তর-
দেওয়ানী কার্যবিধির ৯ ধারায় বলা আছে।
৯।প্রত্যেক মোকদ্দমা উহা
বিচারের ক্ষমতাসম্পন্ন নিম্নতম আদালতে দায়ের করতে হবে কত ধারায় বলা আছে ?
উত্তর-
দেওয়ানী কার্যবিধির ১৫ ধারায়।
১০।যেখানে বিষয়বস্তু
অবস্থিত, সেখানে মোকদ্দমা দায়ের করতে হবে কোথায় বলা আছে?
উত্তর-
দেওয়ানী কার্যবিধির ১৬ ধারায়।
১১।বিভিন্ন আদালতের
এখতিয়ারের মধ্যে অবস্থিত সম্পত্তির মোকদ্দমা যেখানে দায়ের করতে হবে কত ধারার বিধান ?
উত্তর-
দেওয়ানী কার্যবিধির ১৭ ধারার।
১২।একাধিক আদালতের এখতিয়ার
অনির্দিষ্ট হলে যেখানে মোকদ্দমা দায়ের করতে হবে কত ধারার বিধান ?
উত্তর-
দেওয়ানী কার্যবিধির ১৮ ধারার।
১৩।দেওয়ানী মোকদ্দমা
স্তানান্তরের দরখাস্ত কত ধারায় করতে হয় ?
উত্তর-
দেওয়ানী কার্যবিধির ২৪ ধারায়।
১৪।আদেশের বিরুদ্ধে আপীল
করতে হয় কত ধারায় ?
উত্তর-
দেওয়ানী কার্যবিধির ১০৪ ধারায়।
১৫। দেওয়ানী কার্যবিধির কত ধারায় হাইকোর্টে
রিভিশনের দরখাস্ত করতে হয় ?
উত্তর-
দেওয়ানী কার্যবিধির ১১৫(১) ধারায়।
১৬।দেওয়ানী কার্যবিধির কত
ধারায় জজকোর্টে রিভিশনের দরখাস্ত করতে হয় ?
উত্তর-
দেওয়ানী কার্যবিধির ১১৫(২)ধারায়।
১৭। বিবাদীর প্রতি সমন জারী কত ধারায় করতে হয় ?
উত্তর-
দেওয়ানী কার্যবিধির ২৭ ধারায়।
১৮।মোকদ্দমার পক্ষভুক্ত করা
হয় কোন বিধান মতে ?
উত্তর-দেওয়ানী
কার্যবিধির আদেশ ১ নিয়ম-১০ মতে।
১৯।দেওয়ানী মোকদ্দমা দায়ের
করা হয় কোন বিধান মতে ?
উত্তর-
দেওয়ানী কার্যবিধির ২৬ ধারা ও আদেশ ৪ নিয়ম ১ মতে।
২০। বাদীর অনুপস্থিতির কারনে মোকদ্দমা খারিজ হলে
ছানী/পুনরুজ্জীবিত করতে হয় কোন বিধান মতে ?
উত্তর-
দেওয়ানী কার্যবিধির আদেশ ৯ নিয়ম ৯ এবং ১৫১ ধারা মতে।
২১। অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞার আবেদন কোন বিধান মতে করতে
হয় ?
উত্তর-
দেওয়ানী কার্যবিধির আদেশ ৩৯ নিয়ম ১ এবং ১৫১ ধারা মতে।
২২। দেওয়ানী আদালত কোন বিধান বলে সময় মঞ্জুর করে
থাকেন ?
উত্তর-
দেওয়ানী কার্যবিধির ১৪৮ ধারাএবং আদেশ ১৭ নিয়ম ১ মতে।
২৩।ডিক্রী কত প্রকার ?
উত্তর-
২য় প্রকার।
২৪। একতরফা ডিক্রী (Ex-parte Decree)কাকে বলে ?
উত্তর-
বিবাদীপক্ষের অনুপস্থিতে বাদী পক্ষের অনুকুলে যে ডিক্রী প্রদান করে।
২৫। দেওয়ানী কার্যবিধির কোন বিধান মতে একতরফা
ডিক্রী প্রধান করা হয় ?
উত্তর-
আদেশ ৯ নিয়ম ৬ মতে।
২৬। অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা রদ বা রহিত করা হয় কোন
বিধান মতে ?
উত্তর-
দেওয়ানী কার্যবিধির আদেশ ৩৯ নিয়ম ৪ মতে।
২৭। দেওয়ানী কার্যবিধির কোন বিধানে সেট অফ বর্নিত
আছে ? এবং
সেট অফ কি ?
উত্তর-
দেওয়ানী কার্যবিধির আদেশ ৮ নিয়ম ৬(১)। সেট অফ কোন মোকদ্দমায় বাদীর দাবীর বিরুদ্ধে বিবাদী কর্তৃক টাকার পাল্টা দাবী।
২৮। দেওয়ানী প্রকৃতির মোকদ্দমা কি ?
উত্তর-
যে মোকদ্দমায় সম্পত্তির স্বত্ব বা পদের অধিকার সম্পর্কে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে।
২৯। অর্থ আদায়ের মোকদ্দমা দায়েরের পর যদি বিবাদী
তার সমস্ত বা আংশিক সম্পত্তিহস্তান্তরের উদ্যোগ নেয় তাহলে বাদীর করনীয় কি ?
উত্তর-
রায়ের পূর্ ক্রোকের আবেদন করা।
৩০। দেওয়ানী কার্যবিধির আদেশ ৬ নিয়ম ১ িএর বিধান কি ?
উত্তর-
প্লিডিংস।
৩১। বাদী যে সকল কারনের উপর ভিত্তি করে মোকদ্দমা
দায়ের করে তাকে কি বলে ?
উত্তর-
কজ অব এ্যাকশন।
৩২। Local
Inspection করা হয়
দেওয়ানী কার্যবিধির কোন বিধান মতে ?
উত্তর-
দেওয়ানী কার্যবিধির আদেশ ৩৯ নিয়ম ৭ মতে।
৩৩। Local
Investigation করা হয়
দেওয়ানী কার্যবিধির কোন বিধান মতে ?
উত্তর-
দেওয়ানী কার্যবিধির আদেশ ২৬ নিয়ম ৯ মতে।
৩৪।দেওয়ানী কার্যবিধির আদেশ
৪০ নিয়ম ১ এর বিধান কি ?
উত্তর-
রিসিভার নিয়োগ।
৩৫।কোন ডিক্রীর বিরুদ্ধে আপীল
করা যায় না ?
উত্তর-
সোলে ডিক্রী।
৩৬।দেওয়ানী কার্যবিধির কোন
বিধানে Issue বা বির্চায বিষয় সম্পর্কে আলোচনা করাহয়েছে ?
উত্তর-
দেওয়ানী কার্যবিধির ১৪ নং আদেশে।
৩৭। ইস্যু বা বিচার্য বিষয় কয় প্রকার ?
উত্তর-
২ প্রকার।
৩৮। মোকদ্দমার এক পক্ষের স্বীকৃত্ব এবং অপর পক্ষের
অস্বীকৃত্ব প্রত্যেকটি বিষয় কি ?
উত্তর-
বিচার্য বিষয়।
৩৯।অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞার
দরখাস্ত না মঞ্জুর হলে কি করবেন এবং কত ধারা মতে ?
উত্তর-
মিস আপীল। ১০৪ ধারা মতে।
৪০। আপীল রিজেক্ট হলে কি করবেন ?
উত্তর-
রিভিশন।
৪১।আরজি খারিজের সিদ্ধান্ত
কি ?
উত্তর-
ডিক্রী।
৪২। আদালতের নির্দেশ পালনে ব্যর্থতায় আরজি খারিজ কি ?
উত্তর-
আদেশ।
৪৩। দেওয়ানী কার্যবিধির কোন বিধান মতে হলফনামা দিতে
হয় ?
উত্তর-
দেওয়ানী কার্যবিধির আদেশ ১৯ নিয়ম ১ মতে।
৪৪। ডিক্রী রদ হলে কি করতে হবে ?
উত্তর-
রিভিশন।
৪৫। দেওয়ানী কার্যবিধির কোন ধারায় কোড (Code) উল্লেখ আছে ?
উত্তর-
দেওয়ানী কার্যবিধির ২(১) ধারায়।
৪৬। দেওয়ানী কার্যবিধির কোন ধারায় রুল(Rule)উল্লেখ আছে ?
উত্তর-
দেওয়ানী কার্যবিধির ২(১৮)ধারায়।
৪৭। দেওয়ানী কার্যবিধির কোন ধারা মতে উকিল নিয়োগ
করা হয় ?
উত্তর-
দেওয়ানী কার্যবিধির আদেশ ৩ নিয়ম ৪ মতে।
৪৮। আদালত সাক্ষীর প্রতি সমন জারী করেন কোন বিধান
মতে ?
উত্তর-
দেওয়ানী কার্যবিধির আদেশ ১৬ নিয়ম ১ মতে।
৪৯।মোকদ্দমা দায়েরের পর
বাদী মোকদ্দমায় হেরে যাওয়ার সম্ভবনা দেখা দিলে কোন বিধান মতে আরজি প্রত্যাহার করবেন ?
উত্তর-
দেওয়ানী কার্যবিধির আদেশ ২৩ নিয়ম ১ মতে।
৫০।আপীল পর্যায়ে কোন ধারা
মতে বিকল্প বিরোধ নিস্পত্তি করা যায় ?
উত্তর-
দেওয়ানী কার্যবিধির ৮৯-গ ধারা মতে।
৫১।ডিক্রী জারী করার জন্য
দেওয়ানী কার্যবিধির কত বিধান মতে আবেদন করতে হবে ?
উত্তর-
দেওয়ানী কার্যবিধির ৪৬ ধারা ও আদেশ ২১ নিয়ম ১০ মতে।
৫২।দেওয়ানী কার্যবিধির
কোথায় সত্যপাঠ বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে ?
উত্তর-
দেওয়ানী কার্যবিধির আদেশ ৬ নিয়ম ১৫ ।
৫৩। যেক্ষেত্রে প্রতিপক্ষ অন্যায়ভাবে ক্ষতিগ্রস্থ
হবার সম্ভাবনা রয়েছে অথবা প্রস্তাবিত সংশোধনীর কারনে মোকদ্দমার প্রকৃতি পরিবর্তন ঘটার
সম্ভাবনা থাকে সে ক্ষেত্রে কি হবে ?
উত্তর-
আরজি সংশোধন করা যাবে না।
৫৪। নিম্নের কোন ধরনের মোকদ্দমায় ডিক্রি জারীর
প্রয়োজন নাই ?
উত্তর-
ঘোষনামূলক মোকদ্দমার ক্ষেত্রে।
৫৫। সহকারী জজ অথবা সিনিয়র সহকারী জজ আদালতের
আদেশের বিরুদ্ধে কি করা যায় ?
উত্তর-
জেলা জজ আদালতে রিভিশন করা যায়।
৫৬।সহকারী জজ বা যুগ্ন জেলা
জজ আদালতের আদেশ যদি আপীলযোগ্য হয় তাহলে দেওয়ানী কার্যবিধির কত ধারার বিধান মতে আপীল করা যাবে ?
উত্তর-
দেওয়ানী কার্যবিধির ১০৪ ধারা এবং আদেশ ৪৩ নিয়ম ১ অনুসারে।
৫৭।সহকারী জজ বা যুগ্ন জেলা
জজ আদালতের আদেশের বিরুদ্ধে রিভিশন হবে দেওয়ানী কার্যবিধির কত ধারায় এবং কোথায় ?
উত্তর-
জেলা জজ আদালতে ১১৫(২) ধারায়।
৫৮।অতিরিক্ত জেলাজজ কিংবা
জেলাজজের আদেশের বিরুদ্ধে কোথায় রিভিশন দাখির করতে হবে এবং কত ধারায় ?
উত্তর-
১১৫(১) ধারার অধীনে হাইকোর্ট বিভাগে।
৫৯। দেওয়ানী কার্যবিধিতে মোট কতটি ধারা আছে এবং কতটি আদেশ ও তফশীল আছে ও কয়টি অংশ ?
উত্তর- ১৫৮টি ধারা এবং ৫১টি আদেশ ও ৫টি তফশীল আছে।২ টি অংশ। যার মধ্যে বর্তমানে ১৫৫ টি ধারা ও ৫০ টি আদেশ কার্যকর আছে।
C.P.C MCQ Test -1
১। প্রশ্নঃ দেওয়ানী কার্যবিধি কি ধরণের আইন ?
ক
মূল আইন
খ
পদ্ধতিগত আইন
গ কার্যপ্রণালী সংক্রান্ত আইন
ঘ ক ও খ
২। প্রশ্নঃ দেওয়ানী কার্যবিধি ১৯০৮ সালের কত নম্বর আইন ?
ক ২
খ ৩
গ ৪
ঘ ৫
৩। প্রশ্নঃ দেওয়ানী অধিক্ষেত্রকে কয়টি ভাগে ভাগ করা যায়?
ক ৩
খ ৪
গ ৫
ঘ ৬
৪। প্রশ্নঃ ডিক্রি কতো প্রকার?
ক ২
খ ৩
গ ৪
ঘ ৫
৫। প্রশ্নঃ অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞার সিদ্ধান্ত কি ?
উত্তরঃ
ক ডিক্রি
খ আদেশ
গ ডিক্রি ও আদেশ
ঘ কোনটি নয়
৬। প্রশ্নঃ আরজি খারিজের সিদ্ধান্ত কি ?
ক ডিক্রি
খ আদেশ
গ সোলে ডিক্রি
ঘ কোনটি নয়
৭। প্রশ্নঃ ডিক্রি রদ হলে কি করবেন?
ক আপীল
খ রিভিউ
গ রিভিশন
ঘ মিস আপীল
গ কার্যপ্রণালী সংক্রান্ত আইন
ঘ ক ও খ
২। প্রশ্নঃ দেওয়ানী কার্যবিধি ১৯০৮ সালের কত নম্বর আইন ?
ক ২
খ ৩
গ ৪
ঘ ৫
৩। প্রশ্নঃ দেওয়ানী অধিক্ষেত্রকে কয়টি ভাগে ভাগ করা যায়?
ক ৩
খ ৪
গ ৫
ঘ ৬
৪। প্রশ্নঃ ডিক্রি কতো প্রকার?
ক ২
খ ৩
গ ৪
ঘ ৫
৫। প্রশ্নঃ অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞার সিদ্ধান্ত কি ?
উত্তরঃ
ক ডিক্রি
খ আদেশ
গ ডিক্রি ও আদেশ
ঘ কোনটি নয়
৬। প্রশ্নঃ আরজি খারিজের সিদ্ধান্ত কি ?
ক ডিক্রি
খ আদেশ
গ সোলে ডিক্রি
ঘ কোনটি নয়
৭। প্রশ্নঃ ডিক্রি রদ হলে কি করবেন?
ক আপীল
খ রিভিউ
গ রিভিশন
ঘ মিস আপীল
* সঠিক উত্তর
১-খ, ২-ঘ ,৩-গ , ৪-ক, ৫-খ, ৬-ক, ৭-গ
C.P.C MCQ Test -2
১। প্রশ্নঃ দেওয়ানী কার্যবিধির কত ধারায় রেস-জুডিকেটার বিধান আছে ?
ক. ১০ ধারা
খ. ১১ ধারা
গ. ১২ ধারা
ঘ. ২২ ধারা
২। প্রশ্নঃ দেওয়ানী কার্যবিধির কত ধারায় প্রত্যপণের দরখাস্ত করতে হয় ?
ক. ১০৪ ধারা
খ. ১১৪ ধারা
গ. ১৪৪ধারা
ঘ. ১৫১ধারা
৩। প্রশ্নঃ দেওয়ানী কার্যবিধির কত ধারায় আদালতের অন্তর্নিহিত ক্ষমতার বিধান আছে ?
ক. ১০৪ ধারা
খ. ১৪৪ ধারা
গ. ১৫১ ধারা
ঘ. ১৫২ ধারা
৪। প্রশ্নঃ “সহকারী জজ” এর আর্থিক এখতিয়ার কত টাকা ?
ক. সর্বোচ্চ ২০০০০/= টাকা
খ. সর্বোচ্চ ৫০০০০/= টাকা
গ. সর্বোচ্চ ১০০০০০/= টাকা
ঘ. সর্বোচ্চ ২০০০০০/= টাকা
৫। প্রশ্নঃ ডিক্রি রদ হলে কি করবেন?
ক আপীল
খ রিভিউ
গ রিভিশন
ঘ মিস আপীল
গ. ১২ ধারা
ঘ. ২২ ধারা
২। প্রশ্নঃ দেওয়ানী কার্যবিধির কত ধারায় প্রত্যপণের দরখাস্ত করতে হয় ?
ক. ১০৪ ধারা
খ. ১১৪ ধারা
গ. ১৪৪ধারা
ঘ. ১৫১ধারা
৩। প্রশ্নঃ দেওয়ানী কার্যবিধির কত ধারায় আদালতের অন্তর্নিহিত ক্ষমতার বিধান আছে ?
ক. ১০৪ ধারা
খ. ১৪৪ ধারা
গ. ১৫১ ধারা
ঘ. ১৫২ ধারা
৪। প্রশ্নঃ “সহকারী জজ” এর আর্থিক এখতিয়ার কত টাকা ?
ক. সর্বোচ্চ ২০০০০/= টাকা
খ. সর্বোচ্চ ৫০০০০/= টাকা
গ. সর্বোচ্চ ১০০০০০/= টাকা
ঘ. সর্বোচ্চ ২০০০০০/= টাকা
৫। প্রশ্নঃ ডিক্রি রদ হলে কি করবেন?
ক আপীল
খ রিভিউ
গ রিভিশন
ঘ মিস আপীল
* সঠিক উত্তর
১-খ, ২-গ, ৩-গ , ৪- ঘ, ৫- গ ।।
C.P.C
MCQ Test - 3
১। প্রশ্নঃ দেওয়ানী কার্যবিধির আদেশ ৬ বিধি ১৭ এর
বিধান কি?
ক। আর্জি ফেরত
খ। আর্জি প্রত্যাখান
গ। আর্জি ও জবাব প্রত্যাখান
ঘ। আর্জি ও জবাব সংশোধন
২। প্রশ্নঃ বাদী সিলেটে, বিবাদী চট্রগ্রামে বসবাস করে এবং নালিশি জমি
রাজশাহীতেঅবস্থিত। কোথায় মোকদ্দমা করবেন?
ক। সিলেট
খ। চট্রগ্রাম
গ। রাজশাহী
ঘ। ঢাকা
৩। প্রশ্নঃ দেওয়ানী কার্যবিধির আদেশ ৭ বিধি ১০ এর
বিধান কি?
ক। আর্জি ফেরত
খ। আর্জি প্রত্যাখান
গ। আর্জি ও জবাব প্রত্যাখান
ঘ। আর্জি ও জবাব সংশোধন
৪। প্রশ্নঃ স্থায়ী নিষেধাজ্ঞার সিদ্ধান্ত কি ?
ক। ডিক্রি
খ। আদেশ
গ। ডিক্রি ও আদেশ
ঘ। কোনটি নয়
৫। প্রশ্নঃ দেওয়ানী কার্যবিধির আদেশ ৭ বিধি ১১ এর
বিধান কি?
উত্তরঃ
ক। আর্জি ফেরত
খ। আর্জি প্রত্যাখান/খারিজ
গ। আর্জি সংশোধন
ঘ। জবাব সংশোধন
* সঠিক উত্তর ১-ঘ, ২-গ, ৩-ক, ৪-ক, ৫-খ ।।
C.P.C MCQ Test – 4
১। প্রশ্নঃ পারিবারিক আদালতে কত প্রকার মোকদ্দমা
দায়ের করা যায়?
ক। ৩ প্রকার
খ। ৫ প্রকার
গ। ৭ প্রকার
ঘ। ১০ প্রকার
২। প্রশ্নঃ দেওয়ানী কার্যবিধির আদেশ ৫ বিধি ২০ এর বিধান কি?
ক। ক্রোকাদেশ
খ। আর্জি খারিজ
গ। লিখিত জবাব
ঘ। বিকল্প সমন জারী
৩। প্রশ্নঃ পএিকাতে মানহানিকর বক্তব্য প্রচার করলে
কোথায় মোকদ্দমা করবেন?
ক. পএিকাটি
সারাদেশের যেই স্থানে প্রচারিত হয়
খ. বিবাদী
যে স্থানে বসবাস করে
গ. বাদী যে স্থানে বসবাস করে
ঘ. ক ও খ
৪। প্রশ্নঃ দেওয়ানী কার্যবিধির আদেশ ২৩ বিধি ৩ এর
বিধান কি?
ক। ক্রোকাদেশ
খ। সোলে ডিক্রী
গ। সুখাধিকার অর্জন
ঘ। বিকল্প সমন জারী
৫। প্রশ্নঃ দেওয়ানী কার্যবিধির কত ধারায় রিভিশন
আছে?
ক। ৯৬ ধারা
খ। ১০৪ ধারা
গ। ১১৪ ধারা
ঘ। ১১৫ ধারা
* সঠিক উত্তর ১-খ, ২-ঘ, ৩-ঘ, ৪-খ, ৫-ঘ।।
C.P.C MCQ Test -5
প্রশ্নঃ দেওয়ানী কার্যবিধির কত ধারায় উদঘাটনের (Discovery) বিধান আছে?
ক। ২৮ ধারা
খ। ৩০ ধারা
গ। ৩২ ধারা
ঘ। ৩৪ ধারা
প্রশ্নঃ দেওয়ানী কার্যবিধির আদেশ ৩৮ বিধি ৫ এর বিধান কি?
ক। রায়ের পূর্বে ক্রোকাদেশ
খ। আর্জি খারিজ
গ। লিখিত জবাব
ঘ। বিকল্প সমন জারী
প্রশ্নঃ দেওয়ানী কার্যবিধিতে একতরফা ডিক্রি রদকরণের আবেদনের বিধান কোনটি?
ক। আদেশ ৯ বিধি ১৩
খ। আদেশ ২৩ বিধি ১
গ। আদেশ ২৩ বিধি ৩
ঘ। আদেশ ৩৯ বিধি ৩
প্রশ্নঃ দেওয়ানী কার্যবিধির কত ধারায় রিভিউ আছে?
ক। ৯৬ ধারা
খ। ১০৪ ধারা
গ। ১১৪ ধারা
ঘ। ১১৫ ধারা
প্রশ্নঃ যুগ্ম জেলা জজ -এর আর্থিক এখতিয়ার কত টাকা ?
ক। ২০০০০১ - ৩০০০০০/= টাকা
খ। ৩০০০০১ - ৪০০০০০/= টাকা
গ। ৪০০০০১ - ৫০০০০০/= টাকা
ঘ। ৪০০০০১ – অসীম /= টাকা
খ। ৩০ ধারা
গ। ৩২ ধারা
ঘ। ৩৪ ধারা
প্রশ্নঃ দেওয়ানী কার্যবিধির আদেশ ৩৮ বিধি ৫ এর বিধান কি?
ক। রায়ের পূর্বে ক্রোকাদেশ
খ। আর্জি খারিজ
গ। লিখিত জবাব
ঘ। বিকল্প সমন জারী
প্রশ্নঃ দেওয়ানী কার্যবিধিতে একতরফা ডিক্রি রদকরণের আবেদনের বিধান কোনটি?
ক। আদেশ ৯ বিধি ১৩
খ। আদেশ ২৩ বিধি ১
গ। আদেশ ২৩ বিধি ৩
ঘ। আদেশ ৩৯ বিধি ৩
প্রশ্নঃ দেওয়ানী কার্যবিধির কত ধারায় রিভিউ আছে?
ক। ৯৬ ধারা
খ। ১০৪ ধারা
গ। ১১৪ ধারা
ঘ। ১১৫ ধারা
প্রশ্নঃ যুগ্ম জেলা জজ -এর আর্থিক এখতিয়ার কত টাকা ?
ক। ২০০০০১ - ৩০০০০০/= টাকা
খ। ৩০০০০১ - ৪০০০০০/= টাকা
গ। ৪০০০০১ - ৫০০০০০/= টাকা
ঘ। ৪০০০০১ – অসীম /= টাকা
* সঠিক উত্তর
১-খ, ২-ক, ৩-ক, ৪-গ, ৫-ঘ।।
C.P.C MCQ Test -6
১। প্রশ্নঃ ।দেওয়ানী কার্যবিধির ২(২) ধারার বিধান কি?
উত্তরঃ
ক। ডিক্রি
খ। আদেশ
গ। রায়
ঘ। নিয়মাবলী
২। প্রশ্নঃ দেওয়ানী কার্যবিধির ২(৯) ধারার বিধান কি?
উত্তরঃ
ক। ডিক্রি
খ। আদেশ
গ। রায়
ঘ। নিয়মাবলী
৩। প্রশ্নঃ দেওয়ানী কার্যবিধির ২(১৪) ধারার বিধান কি?
উত্তরঃ
ক। ডিক্রি
খ। আদেশ
গ। রায়
ঘ। নিয়মাবলী
৪। প্রশ্নঃ “Lispendens” নীতিটি সম্পত্তি হস্তান্তর আইনের কত ধারায় গৃহীত হয়েছে?
উত্তরঃ
ক। ৪২ ধারা
খ। ৪৪ ধারা
গ। ৪৬ ধারা
ঘ। ৫২ ধারা
৫। প্রশ্নঃ ছানি মোকদ্দমার সিধান্ত কি?
উত্তরঃ
ক। ডিক্রি
খ। আদেশ
গ। নিষেধাজ্ঞা
ঘ। হুকুম
খ। আদেশ
গ। রায়
ঘ। নিয়মাবলী
২। প্রশ্নঃ দেওয়ানী কার্যবিধির ২(৯) ধারার বিধান কি?
উত্তরঃ
ক। ডিক্রি
খ। আদেশ
গ। রায়
ঘ। নিয়মাবলী
৩। প্রশ্নঃ দেওয়ানী কার্যবিধির ২(১৪) ধারার বিধান কি?
উত্তরঃ
ক। ডিক্রি
খ। আদেশ
গ। রায়
ঘ। নিয়মাবলী
৪। প্রশ্নঃ “Lispendens” নীতিটি সম্পত্তি হস্তান্তর আইনের কত ধারায় গৃহীত হয়েছে?
উত্তরঃ
ক। ৪২ ধারা
খ। ৪৪ ধারা
গ। ৪৬ ধারা
ঘ। ৫২ ধারা
৫। প্রশ্নঃ ছানি মোকদ্দমার সিধান্ত কি?
উত্তরঃ
ক। ডিক্রি
খ। আদেশ
গ। নিষেধাজ্ঞা
ঘ। হুকুম
* সঠিক
উত্তর ১-ক, ২-গ, ৩-খ, ৪-ঘ, ৫-খ।।
C.P.C MCQ Test -7
১। প্রশ্নঃ বাদকরন এর আদেশের বিরুদ্ধে কি করবেন?
ক। আপীল
খ। বিবিধ আপীল
গ। রিভিউ
ঘ। রিভিশ
২। প্রশ্নঃ পারিবারিক আদালতের আপীল কোথায় দায়েরের করতে হয়?
ক। যুগ্ম জজ আদালতে
খ। জেলা জজ আদালতে
গ। দায়রা জজ আদালতে
ঘ। হাইকোর্টে
৩। প্রশ্নঃ পারিবারিক আদালতে সাধারনত বিচার পূর্ব কার্যপদ্ধতির জন্য অনধিক কত দিন দেওয়া হয়?
ক। ৩০ দিন
খ। ৪৫ দিন
গ। ৬০ দিন
ঘ। ৯০ দিন
৪। প্রশ্নঃ দেওয়ানী কার্যবিধির কত ধারায় মধ্যস্ততার বিধান আছে?
ক। ৮৮(ক) ধারা
খ। ৮৮(খ) ধারা
গ। ৮৯(ক) ধারা
ঘ। ৮৯(খ) ধারা
৫। প্রশ্নঃ দেওয়ানী কার্যবিধির কত ধারায় সালিশির বিধান আছে?
ক। ৮৮(ক) ধারা
খ। ৮৮(খ) ধারা
গ। ৮৯ (ক) ধারা
ঘ। ৮৯(খ) ধারা
খ। বিবিধ আপীল
গ। রিভিউ
ঘ। রিভিশ
২। প্রশ্নঃ পারিবারিক আদালতের আপীল কোথায় দায়েরের করতে হয়?
ক। যুগ্ম জজ আদালতে
খ। জেলা জজ আদালতে
গ। দায়রা জজ আদালতে
ঘ। হাইকোর্টে
৩। প্রশ্নঃ পারিবারিক আদালতে সাধারনত বিচার পূর্ব কার্যপদ্ধতির জন্য অনধিক কত দিন দেওয়া হয়?
ক। ৩০ দিন
খ। ৪৫ দিন
গ। ৬০ দিন
ঘ। ৯০ দিন
৪। প্রশ্নঃ দেওয়ানী কার্যবিধির কত ধারায় মধ্যস্ততার বিধান আছে?
ক। ৮৮(ক) ধারা
খ। ৮৮(খ) ধারা
গ। ৮৯(ক) ধারা
ঘ। ৮৯(খ) ধারা
৫। প্রশ্নঃ দেওয়ানী কার্যবিধির কত ধারায় সালিশির বিধান আছে?
ক। ৮৮(ক) ধারা
খ। ৮৮(খ) ধারা
গ। ৮৯ (ক) ধারা
ঘ। ৮৯(খ) ধারা
* সঠিক উত্তর
১-খ, ২-খ, ৩-ক, ৪-গ, ৫-ঘ।।
**********************************************************************
সুনির্দীষ্ট প্রতিকার আইন -১৮৭৭ মার্ক- ১৬
১।সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন কত
সালের এবং কত নং আইন ?
উত্তর- ১৮৭৭ সালের এবং ১ নং আইন।
২।সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন কখন
বলবৎ হয় ?
উত্তর- ১৮৭৭ সালের ১লা মে থেকে
বলবৎ হয়।
৩।সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনে
সর্বমোট কয়টা ধারা আছে ?
উত্তর- ৫৭ টি।
৪।স্থাবর স্পত্তির দখল
পূরুদ্ধারের মোকদ্দমা করা হয় কত ধারা মতে ?
উত্তর- সুনির্দিষ্ট প্রতিকার
আইনের ৯ ধারা মতে।
৫।প্রতিরোধ বা নিরোধক প্রতিকারের
সংজ্ঞা কত ধারায় বর্নিত হয়েছে ?
উত্তর- সুনির্দিষ্ট প্রতিকার
আইনের ৬ ধারায়।
৬।স্থাবর স্পত্তির মালিক কর্তৃক
স্বত্ত্ব ও দখল উদ্ধারের মোকদ্দমা করা হয় কত ধারা মতে ?
উত্তর- সুনির্দিষ্ট প্রতিকার
আইনের ৮ ও ৪২ ধারা মতে।
৭।আইনগত পন্থা ব্যাতিরেকে যদি কোন
ব্যক্তি তার অসম্মতিতে স্থাবর সম্পত্তি হতে দখলচ্যুত হয় তবে সে উহা পুনরুদ্ধারের
মোকদ্দমা করতে পারেন ?
উত্তর- সুনির্দিষ্ট প্রতিকার
আইনের ৯ ধারা মতে।
৮।জোরপূর্বক স্থাবর সম্পত্তি হতে
বেদখল হলে প্রতিকারের জন্য মোকদ্দমা করতে হবে ?
উত্তর- সুনির্দিষ্ট প্রতিকার
আইনের ৯ ধারা মতে।
৯।সুনির্দিষ্ট অস্থাবর সম্পত্তি
পুনরুদ্ধার করা যায় কত ধারা মতে ?
উত্তর- সুনির্দিষ্ট প্রতিকার
আইনের ১০ ধারা মতে।
১০। চুক্তি সুনির্দিষ্টভাবে
কার্যকরী করা যায় কত ধারা মতে ?
উত্তর- সুনির্দিষ্ট প্রতিকার
আইনের ১২ ধারা মতে।
১১। চুক্তি প্রবলের বা বলবতের
মোকদ্দমা করা হয় কত ধারা অনুসারে ?
উত্তর- সুনির্দিষ্ট প্রতিকার
আইনের ১২ ধারা মতে।
১২। সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের
১২ ধারার বিধান কি ?
উত্তর- যে সকল চুক্তির
সুনির্দিষ্ট কার্যসম্পাদন কার্যকারী করা যায়।
১৩।কোন ধারামতে চুক্তির
সুনির্দিষ্ট কার্য সম্পাদন আদায় যোগ্য ?
উত্তর- সুনির্দিষ্ট প্রতিকার
আইনের ১২ ধারা মতে।
১৪। যখন চুক্তিভুক্ত বা
সম্মতিভুক্ত কার্যসম্পাদন পুরোপুরি বা অংশত একটি জিম্মার অন্তর্ভুক্ত ?
উত্তর- চুক্তি সুনির্দিষ্টভাবে
কার্যকর করা হবে।
১৫।যে চুক্তির বিষয়বস্তু
আংশিকভাবে বিলুপ্তি হয়েছে এবং চুক্তি অনুযায়ী কার্যসম্পাদন পুরোপুরি অসম্ভব নয় ?
উত্তর- সুনির্দিষ্ট প্রতিকার
আইনের ১৩ ধারা মতে প্রতিকার দেওয়া সম্ভব ।
১৬।সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ১৩
ধারার বিধান কি ?
উত্তর- চুক্তির আংশিক বলবত সম্ভব
হবে।
১৭।আদালত কত ধারার ক্ষমতাবলে
চুক্তি পালনের আদেশের সাথে বাদীর জন্য ক্ষতিপূরণ দেওয়ার আদেশ মঞ্জুর করে ?
উত্তর- সুনির্দিষ্ট প্রতিকার
আইনের ১৯ ধারা বলে ।
১৮। জিম্মাদারগন কর্তৃক কৃতচুক্তি
যা তাদের ক্ষমতা লংঘন করে করা হয়েছে অথবা তাদের জিম্মাদারী চুক্তি ভঙ্গ করে বা করা
হয়েছে ?
উত্তর- সে চুক্তি সুনির্দিষ্টভাবে
কার্যকর করা যাবে না।
১৯।সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ২১
ধারার বিধান কি ?
উত্তর- যে চুক্তিসমূহ
সুনির্দিষ্টভাবে কার্যকরী করা যায় না।
২০। যাদের বিরুদ্ধে চুক্তি
সুনির্দিষ্টভাবে কার্যকর করা যায় উহা কত ধারায় বলা হয়েছে ?
উত্তর- সুনির্দিষ্ট প্রতিকার
আইনের ২৭ ধারায় ।
২১।কোন ধারার বিধান মতে দলিল
সংশোধন করা যেতে পারে ?
উত্তর- সুনির্দিষ্ট প্রতিকার
আইনের ৩১ ধারা মতে।
২২।পারস্পরিক ভুলের দরুণ যখন কোন
চুক্তি বা অপর কোন লিখিত দলিল সত্যিকার ভাবে তাদের উদ্দেশ্য ব্যক্ত করে না ?
উত্তর- দলিল সংশোধন করা যেতে
পারে।
২৩।সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের কত
ধারা মতে চুক্তি রদ বা বাতিল করা যায় ?
উত্তর- সুনির্দিষ্ট প্রতিকার
আইনের ৩৫ ধারা মতে।
২৪।সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের কত
ধারা মতে দলিল রদ বা বাতিলের মোকদ্দমা করা যায় ?
উত্তর- সুনির্দিষ্ট প্রতিকার
আইনের ৩৯ ধারা মতে।
২৫। দলিল বাতিল বলতে কি বুঝেন ?
উত্তর- যে দলিল আদালত কর্তৃক
বাতিল বা ভূয়া বলে ঘোষিত হয়েছে।
২৬।কে দলিল বাতিলের মোকদ্দমা করতে
পারেন ?
উত্তর- যার বিরুদ্ধে বাতিল দলিল
সৃষ্টি হয়েছে এবং যার যুক্তিসঙ্গত আশংকা রয়েছে তেমন দলিল তার গুরুত্বর ক্ষতির কারন
হবে।
২৭।দলিল বাতিল করতে আদালত যে কয়টি
বিষয় খেয়াল রাখবেন তা হচ্ছে ?
উত্তর- দলিলটি বাতিল বা
বাতিলযোগ্য, দলিল বাতিল না করলে বাদীর অপূরণীয় ক্ষতি হবে এবং আদালত ইচ্ছাধীন
ক্ষমতা বলে দলিল বাতিল করতে সক্ষম।
২৮।দলিল আংশিক বিলুপ্ত করতে পারেন
কত ধারার বিধান মতে ?
উত্তর- সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের
৪০ ধারার বিধান মতে।
২৯। যে পক্ষের অনুকুলে দলিল
বিলুপ্তির রায় হয় সে পক্ষের নিকট হতে ক্ষতিপূরণ আদায়ের ক্ষমতা আদালতের আছে কোন
ধারা মতে ?
উত্তর- সুনির্দিষ্ট প্রতিকার
আইনের ৪১ ধারা মতে।
৩০। ঘোষনামূলক মোকদ্দমা করা হয়
কোন ধারা মতে ?
উত্তর- সুনির্দিষ্ট প্রতিকার
আইনের ৪২ ধারা মতে।
৩১।আইনানুগ পরিচয় অথবা সম্পত্তির
স্বত্বের অধিকারী ব্যক্তি ঘোষনামূলক মোকদ্দমা করতে পারেন এমন ব্যক্তির বিরুদ্ধে ?
উত্তর- যিনি আইনানুগ পরিচয় বা
সম্পত্তির স্বত্ব অস্বীকার করেছে বা অস্বীকার করতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে।
৩২।ঘেষনামূলক মোকদ্দমার বর্তমান
কোর্ট ফি কত ?
উত্তর- ৩০০ টাকা।
৩৩। যেখানে বাদী শুধুমাত্র
স্বত্বের ঘোষনা ব্যতীত আরও প্রতিকার দাবী করতে সমর্থ কিন্তু তা করা হতে বিরত থাকে
?
উত্তর- সেখানে আদালত স্বত্বের
ঘোষনা প্রদান করবেন না।
৩৪। সম্পত্তি হতে বেদখল হবারপর
ঘোষনামূলক মোকদ্দমা দায়ের করলে ?
উত্তর- আদালত আরজি অচল ও অরক্ষনীয়
বলে খারিজ করে দিবেন।
৩৫।ইনজাংশন কোন ধরনের প্রতিকার ?
উত্তর- নিরোধক প্রতিকার।
৩৬।সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ৫২
ধারার বিধান কি ?
উত্তর- নিরোধক প্রতিকার মঞ্জুর
যেভাবে করা হয়।
৩৭।সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ৫৩
ধারার বিধান কি ?
উত্তর- অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা।
৩৮। কত ধারা মতে চিরস্থায়ী
নিষেধাজ্ঞা মঞ্জুর করা হয় ?
উত্তর- সুনির্দিষ্ট প্রতিকার
আইনের ৫৪ ধারা মতে।
৩৯।সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের কত
ধারা মতে আদেশমূলক বা বাধ্যতামূলক নিষেধাজ্ঞা মঞ্জুর করা হয় ?
উত্তর- সুনির্দিষ্ট প্রতিকার
আইনের ৫৫ ধারা মতে।
৪০। নিষেধাজ্ঞা মঞ্জুর করা হবে না
কত ধারা মতে ?
উত্তর- সুনির্দিষ্ট প্রতিকার
আইনের ৫৬ ধারা মতে।
৪১।সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ৫৭
ধারার বিধান কি ?
উত্তর- চুক্তির না-সূচক অংশ
পালনের জন্য নিষেধাজ্ঞা মঞ্জুর।
৪২।চিরস্থায়ী নিষেধাজ্ঞার
মোকদ্দমা দায়েরর কারন সৃষ্টি হয় ?
উত্তর- যখন প্রতিবাদী বাদীর
সম্পত্তির অধিকার অথবা ভোগে হস্তক্ষেপ করে অথবা করার হুমকি দেয়, যেখানে বিবাদী
বাদীর পক্ষে জিম্মাদার।
৪৩।যেখানে অধিকার লংঘন এমন ধরনের
যে, আর্থিক ক্ষতিপূরণ দ্বারা তার পর্যাপ্ত প্রতিকার হয় না ?
উত্তর- সেক্ষেত্রে আদালত
চিরস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা মঞ্জুর করতে পারেন।
৪৪।যখন একটি বাধ্যবাধকতা
ভঙ্গ করান রোধ করবার জন্য এমন নির্দিষ্ট কাজ সম্পাদন করতে বাধ্য করা আবশ্যক হয় ?
উত্তর- সেক্ষেত্রে আদালত আদেশমূলক
নিষেধাজ্ঞা মঞ্জুর করতে পারেন।
৪৫।আদালত ইহা অবশ্যই ধরে নিবেন
যে, স্থাবর সম্পত্তি হস্তান্তরের চুক্তিভঙ্গের পর্যাপ্ত প্রতিকার আর্থিক ক্ষতিপূরণ
প্রদানের মাধ্যমে সম্ভব নয় ইহা কত ধারায় বলা আছে ?
উত্তর- সুনির্দিষ্ট প্রতিকার
আইনের ১২ ধারার ব্যাখ্যায় ।
৪৬।সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ৯
ধারার মোকদ্দমায় কোন বিষয়ের বিচার হয় ?
উত্তর- দখলের।
৪৭। সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ৮
ও ৪২ ধারার মোকদ্দমায় কোন বিষয়ে বিচার হয় ?
উত্তর- স্বত্ব ও দখলের ।
৪৮।আপনার স্বত্ব কেউ অস্বীকার
করলে আপনি কত ধারা মতে মোকদ্দমা করবেন ?
উত্তর- সুনির্দিষ্ট প্রতিকার
আইনের ৪২ ধারা মতে।
৪৯। আপনাকে কেউ বেদখলের হুমকি
দিলে আপনি কত ধারামতে মোকদ্দমা করবেন ?
উত্তর- সুনির্দিষ্ট প্রতিকার
আইনের ৫৪ ধারা মতে।
Evidence
Act -1872 Mark- 8/16
Evidence
Act MCQ Test -1
১। প্রশ্নঃ সাক্ষ্য আইনের কোন বিধান অনুসারে মূল জবানবন্দি ও জেরা করা হয়?
ক। ১৩৬ ধারা
খ। ১৩৭ ধারা
গ। ১৩৮ ধারা
ঘ। ১৪০ ধারা
২। প্রশ্নঃ সাক্ষ্য আইনের কত ধারা অনুসারে পুলিশের নিকট জবানবন্দী গ্রহণযোগ্য?
ক। ২৪ ধারা
খ। ২৫ ধারা
গ। ২৬ ধারা
ঘ। ২৭ ধারা
৩। প্রশ্নঃ সাক্ষ্য আইনের কত ধারায় প্রাথমিক সাক্ষ্য সম্পর্কে বলা হয়েছে?
ক। ৬২ ধারা
খ। ৬৫ ধারা
গ। ৭৪ ধারা
ঘ। ৭৫ ধারা
৪। প্রশ্নঃ সাক্ষ্য আইনের কত ধারায় ইঙ্গিতবাহী প্রশ্ন (Leading Question) সম্পর্কে বলা হয়েছে?
ক। ১১৪ ধারা
খ। ১৪১ ধারা
গ। ১৫১ ধারা
ঘ। ১৫৯ ধারা
৫। প্রশ্নঃ সাক্ষ্য আইনের কত ধারায় ধারায় বিশেষজ্ঞ (Expert) সংজ্ঞা প্রদান করা হয়েছে?
ক। ২৬ ধারা
খ। ৩২ ধারা
গ। ৪৫ ধারা
ঘ। ৭৪ ধারা
* সঠিক উত্তর ১-খ।, ২-ঘ, ৩-ক, ৪-খ, ৫-গ।।
Evidence Act MCQ Test -2
১। প্রশ্নঃ কে সাক্ষ্য দিতে পারে?
উত্তরঃ
ক। যে কোন ব্যক্তি
খ। জ্ঞানী ব্যক্তি
গ। ব্যক্তি যে ব্যক্তি জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন বুঝতে পারে না
ঘ। যে জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন বুঝতে ও উত্তর দিতে পারে
২। প্রশ্নঃ সাক্ষ্য আইনের কত ধারায় জনশ্রুত সাক্ষ্য (Hearsay Evidence) সম্পর্কে বলা হয়েছে?
ক। ২৬ ধারা
খ। ৩২ ধারা
গ। ৪৫ ধারা
ঘ। ৭৪ ধারা
৩। প্রশ্নঃ সাক্ষ্য আইন, ১৮৭২ -এর কত ধারায় সরকারি দলিল (Public Document) সম্পর্কে বলা হয়েছে?
ক. ৭২ ধারা
খ. ৭৩ ধারা
গ. ৭৪ ধারা
ঘ. ৭৫ ধারা
৪। প্রশ্নঃ সাক্ষ্য আইন, ১৮৭২ –এর কত ধারায় “অ্যালিবি/ Alibi” বিধান আছে?
ক. ১০২ ধারা
খ. ১০৩ ধারা
গ. ১০৪ ধারা
ঘ. ১০৫ ধারা
৫। প্রশ্নঃ “বিচারিক স্বীকারোক্তি” (Judicial Confession) সাক্ষ্য আইনের কত ধারায় আছে?
ক. ১৭ ধারা
খ. ২৬ ধারা
গ. ৩২ ধারা
ঘ. ৬৫ ধারা
Evidence Act MCQ Test -2
১। প্রশ্নঃ কে সাক্ষ্য দিতে পারে?
উত্তরঃ
ক। যে কোন ব্যক্তি
খ। জ্ঞানী ব্যক্তি
গ। ব্যক্তি যে ব্যক্তি জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন বুঝতে পারে না
ঘ। যে জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন বুঝতে ও উত্তর দিতে পারে
২। প্রশ্নঃ সাক্ষ্য আইনের কত ধারায় জনশ্রুত সাক্ষ্য (Hearsay Evidence) সম্পর্কে বলা হয়েছে?
ক। ২৬ ধারা
খ। ৩২ ধারা
গ। ৪৫ ধারা
ঘ। ৭৪ ধারা
৩। প্রশ্নঃ সাক্ষ্য আইন, ১৮৭২ -এর কত ধারায় সরকারি দলিল (Public Document) সম্পর্কে বলা হয়েছে?
ক. ৭২ ধারা
খ. ৭৩ ধারা
গ. ৭৪ ধারা
ঘ. ৭৫ ধারা
৪। প্রশ্নঃ সাক্ষ্য আইন, ১৮৭২ –এর কত ধারায় “অ্যালিবি/ Alibi” বিধান আছে?
ক. ১০২ ধারা
খ. ১০৩ ধারা
গ. ১০৪ ধারা
ঘ. ১০৫ ধারা
৫। প্রশ্নঃ “বিচারিক স্বীকারোক্তি” (Judicial Confession) সাক্ষ্য আইনের কত ধারায় আছে?
ক. ১৭ ধারা
খ. ২৬ ধারা
গ. ৩২ ধারা
ঘ. ৬৫ ধারা
* সঠিক উত্তর
১-ঘ, ২-খ, ৩-গ, ৪-খ, ৫-খ।।
Evidence Act MCQ Test -3
১। প্রশ্নঃ স্বীকারোক্তি (Confession) মানে কি?
ক. ভাব প্রকাশ
খ.ইশারা- ইঙ্গিত করা
গ. মৌখিক বা লিখিত উক্তি
ঘ. দোষ স্বীকার করা
২। প্রশ্নঃ স্বীকৃতি (Admission) মানে কি?
ক. দুঃখ প্রকাশ
খ. মনের ভাব বিনিময়
গ. মৌখিক বা লিখিত উক্তি
ঘ. দোষ স্বীকার করা
৩। প্রশ্নঃ বিচারিক স্বীকারোক্তি (Judicial Confession) কার নিকট করা যায়?
ক. অপর আসামীর নিক
খ. নিকট আত্মীয়র নিকট
গ. পুলিশ অফিসারের নিকট
ঘ. ম্যাজিস্ট্রেট অথবা বিচারকের নিকট
৪। প্রশ্নঃ সাক্ষ্য আইনের কত ধারায় প্রাথমিক সাক্ষ্য (Primary Evidence) সম্পর্কে বলা হয়েছে?
ক. ৬২ ধারা
খ. ৬৫ ধারা
গ. ৬৭ ধারা
ঘ. ৭৫ ধারা
৫। প্রশ্নঃ সাক্ষ্য আইনের কত ধারায় গৌণ সাক্ষ্য (Secondary Evidence)সম্পর্কে বলা হয়েছে?
ক. ৪৫ ধারা
খ. ৬৩ ধারা
গ. ৭২ ধারা
ঘ. ৮৫ ধারা
১। প্রশ্নঃ স্বীকারোক্তি (Confession) মানে কি?
ক. ভাব প্রকাশ
খ.ইশারা- ইঙ্গিত করা
গ. মৌখিক বা লিখিত উক্তি
ঘ. দোষ স্বীকার করা
২। প্রশ্নঃ স্বীকৃতি (Admission) মানে কি?
ক. দুঃখ প্রকাশ
খ. মনের ভাব বিনিময়
গ. মৌখিক বা লিখিত উক্তি
ঘ. দোষ স্বীকার করা
৩। প্রশ্নঃ বিচারিক স্বীকারোক্তি (Judicial Confession) কার নিকট করা যায়?
ক. অপর আসামীর নিক
খ. নিকট আত্মীয়র নিকট
গ. পুলিশ অফিসারের নিকট
ঘ. ম্যাজিস্ট্রেট অথবা বিচারকের নিকট
৪। প্রশ্নঃ সাক্ষ্য আইনের কত ধারায় প্রাথমিক সাক্ষ্য (Primary Evidence) সম্পর্কে বলা হয়েছে?
ক. ৬২ ধারা
খ. ৬৫ ধারা
গ. ৬৭ ধারা
ঘ. ৭৫ ধারা
৫। প্রশ্নঃ সাক্ষ্য আইনের কত ধারায় গৌণ সাক্ষ্য (Secondary Evidence)সম্পর্কে বলা হয়েছে?
ক. ৪৫ ধারা
খ. ৬৩ ধারা
গ. ৭২ ধারা
ঘ. ৮৫ ধারা
* সঠিক উত্তর
১-ঘ, ২-গ, ৩-ঘ, ৪-ক, ৫-খ।।
Evidence Act MCQ Test -4
১। প্রশ্নঃ সাক্ষ্য আইন, ১৮৭২ –এর কত ধারায় জনশ্রুত সাক্ষ্য (Hearsay Evidence)সম্পর্কে বলা হয়েছে?
ক. ২৬ ধারা
খ. ৩২ ধারা
গ. ৭৪ ধারা
ঘ. ৭৫ ধারা
২। প্রশ্নঃ সাক্ষ্য আইন, ১৮৭২ –এর কত ধারায় সরকারি দলিল (Public Document)সম্পর্কে বলা হয়েছে?
ক. ২৭ ধারা
খ. ৪৫ ধারা
গ. ৭৪ ধারা
ঘ. ১০৩ ধারা
৩। প্রশ্নঃ সাক্ষ্য আইন, ১৮৭২ –এর কত ধারায় ব্যক্তিগত দলিল (Private Document)সম্পর্কে বলা হয়েছে?
ক. ৭৫ ধারা
খ. ৮২ ধারা
গ. ১০২ ধারা
ঘ. ১১৪ ধারা
৪। প্রশ্নঃ সাক্ষ্য আইন, ১৮৭২ –এর কত ধারার বিধান মতে, পূর্বে প্রদও বিবৃতি প্রমান করা যেতে পারে?
ক. ১৫৭ধারা
খ. ১৫৮ ধারা
গ. ১৫৯ ধারা
ঘ. ১৬০ ধারা
৫। প্রশ্নঃ সাক্ষ্য আইন, ১৮৭২ –এর কত ধারায় “বৈরী / শত্রু সাক্ষী” (Hostile Witness)বিধান আছে?
ক. ১০৮ ধারা
খ. ১১৪ ধারা
গ. ১৪৫ ধারা
ঘ. ১৫৪ ধারা
১। প্রশ্নঃ সাক্ষ্য আইন, ১৮৭২ –এর কত ধারায় জনশ্রুত সাক্ষ্য (Hearsay Evidence)সম্পর্কে বলা হয়েছে?
ক. ২৬ ধারা
খ. ৩২ ধারা
গ. ৭৪ ধারা
ঘ. ৭৫ ধারা
২। প্রশ্নঃ সাক্ষ্য আইন, ১৮৭২ –এর কত ধারায় সরকারি দলিল (Public Document)সম্পর্কে বলা হয়েছে?
ক. ২৭ ধারা
খ. ৪৫ ধারা
গ. ৭৪ ধারা
ঘ. ১০৩ ধারা
৩। প্রশ্নঃ সাক্ষ্য আইন, ১৮৭২ –এর কত ধারায় ব্যক্তিগত দলিল (Private Document)সম্পর্কে বলা হয়েছে?
ক. ৭৫ ধারা
খ. ৮২ ধারা
গ. ১০২ ধারা
ঘ. ১১৪ ধারা
৪। প্রশ্নঃ সাক্ষ্য আইন, ১৮৭২ –এর কত ধারার বিধান মতে, পূর্বে প্রদও বিবৃতি প্রমান করা যেতে পারে?
ক. ১৫৭ধারা
খ. ১৫৮ ধারা
গ. ১৫৯ ধারা
ঘ. ১৬০ ধারা
৫। প্রশ্নঃ সাক্ষ্য আইন, ১৮৭২ –এর কত ধারায় “বৈরী / শত্রু সাক্ষী” (Hostile Witness)বিধান আছে?
ক. ১০৮ ধারা
খ. ১১৪ ধারা
গ. ১৪৫ ধারা
ঘ. ১৫৪ ধারা
* সঠিক উত্তর
১-খ, ২-গ, ৩-ক, ৪-ক, ৫-ঘ।।
Evidence Act MCQ Test -5
১। প্রশ্নঃ সাক্ষ্য আইনের কত ধারায় স্টপেল নীতি আছে?
ক. ১১৪ ধারা
খ. ১১৫ ধারা
গ. ১১৬ ধারা
ঘ. ১১৭ধারা
২। প্রশ্নঃ সাক্ষ্য আইনের কত ধারায় বিধান মতে দলিল দেখে সৃতি জাগ্রত করা যায়?
ক. ১৫৭ ধারা
খ. ১৫৮ ধারা
গ. ১৫৯ ধারা
ঘ. ১৬০ ধারা
৩। প্রশ্নঃ সাক্ষ্য আইনের কত ধারায় মৃত্যুকালীন ঘোষণার বিধান আছে?
ক. ৩২ ধারা
খ. ৩২(১) ধারা
গ. ৪৫ ধারা
ঘ. ৪৫(১) ধারা
৪। প্রশ্নঃ পুনঃ জবানবন্দীতে বিরুদ্ধপক্ষ আপত্তি করলে ইঙ্গিত পূর্ণ প্রশ্ন করা __ ?
ক. যাবে
খ. যাবে না
গ. মাঝে মাঝে করা যাবে
ঘ. কোনটি নয়
৫। প্রশ্নঃ সাক্ষ্য আইনে মোট কতটি ধারা আছে?
ক. ১৫৮ টি
খ. ১৬২ টি
গ. ১৬৫ টি
ঘ. ১৬৭ টি
* সঠিক উত্তর
১-খ, ২-গ, ৩-খ, ৪-খ, ৫-ঘ।।
Limitation Act MCQ Test -1 - MARK-16
১। প্রশ্নঃ তামাদি আইন, ১৯০৮ –এ মোট কয়টি ধারা (Section) আছে?
উত্তরঃ
ক. ২৬ টি
খ. ২৮ টি
গ. ২৯ টি
ঘ. ৩২ টি
২। প্রশ্নঃ তামাদি আইন, ১৯০৮ –এ মোট কয়টি অনুছেদ (Article) আছে?
উত্তরঃ
ক. ১৪৫ টি
খ. ১৭৫ টি
গ. ১৮২ টি
ঘ. ১৮৩ টি
৩। প্রশ্নঃ তামাদি আইনের কত ধারার বিধান অনুসারে বিলম্ব মওকুফের আবেদন(Extension of period in certain cases) করা যায়?
উত্তরঃ
ক. ৪ ধারা
খ. ৫ ধারা
গ. ৬ ধারা
ঘ. ৭ ধারা
৪। প্রশ্নঃ তামাদি আইনের বিধান অনুসারে কোন কোন ক্ষেত্রে বিলম্ব মওকুফের আবেদন করা যায়?
উত্তরঃ
ক. মামলা দায়েরের ক্ষেত্রে
খ. মামলা ও আপীল উভয় ক্ষেত্রে
গ. আপীল ও অন্যান্য দরখাস্তের দায়েরের ক্ষেত্রে
ঘ. মোকদ্দমা ও দরখাস্তের দায়েরের ক্ষেত্রে
৫। প্রশ্নঃ তামাদি আইনের কত ধারায় বৈধ অক্ষমতার (Legal Disability) বিধান আছে?
উত্তরঃ
ক. ৪ ধারা
খ. ৫ ধারা
গ. ৬ ধারা
ঘ. ৭ ধারা
* সঠিক উত্তর ১-গ, ২-ঘ, ৩-খ, ৪-গ, ৫গ।।
Limitation Act MCQ Test -2
১। প্রশ্নঃ তামাদি আইনের কত ধারায় সুখাধিকার অর্জন (Acquisition of right to easements) সংক্রান্ত বিধান আছে?
উত্তরঃ
ক. ৪ ধারা
খ. ৫ ধারা
গ. 2৬ ধারা
ঘ. ৭ ধারা
২। প্রশ্নঃ তামাদি আইনের কত ধারায় লিখিত প্রাপ্তি স্বীকারের ফলাফল (Effect of acknowledgement in writing) বিধান আছে?
উত্তরঃ
ক. ১২ ধারা
খ. ১৪ ধারা
গ. ১৮ ধারা
ঘ. ১৯ ধারা
৩। প্রশ্নঃ তামাদি আইনের কত ধারায় প্রতারনার ফলাফল (Effect of fraud) সম্পর্কে বলা হয়েছে?
উত্তরঃ
ক. ১২ ধারা
খ. ১৪ ধারা
গ. ১৮ ধারা
ঘ. ১৯ ধারা
৪। প্রশ্নঃ তামাদি আইনের কত ধারার বিধান মতে এখতিয়ারবিহীন আদালতে সৎ উদ্দেশে পরিচালিত কার্যধারার সময় বাদ যাবে?
উত্তরঃ
ক. ১২ ধারা
খ. ১৪ ধারা
গ. ১৮ ধারা
ঘ. ১৯ ধারা
৫। প্রশ্নঃ তামাদি আইনের কত ধারার বিধান মতে নকল সংগ্রহের জন্য প্রয়োজনীয় সময় বাদ যাবে?
উত্তরঃ
ক. ১২ ধারা
খ. ১৪ ধারা
গ. ১৮ ধারা
ঘ. ১৯ ধারা
উত্তরঃ ১-গ section- 26 - Acquisition of right to easements 2- ঘ. ১৯ ধারা 3- গ. ১৮ধারা 4- খ. ১৪ ধারা 5- ক. ১২ ধারা
Limitation
Act MCQ Test Q&A
১। তামাদি আইন কত সালের আইন ?
উত্তর-
১৯০৮ সালের
২। তামাদি আইন কত নম্বর আইন ?
উত্তর-
১৯০৮ সালের ৯ নং আইন।
৩। তামাদি আইন কখন বলবৎ হয় ?
উত্তর-
১৯০৯ সালের ১লা জানুয়ারী।
৪। মেয়াদ উর্ত্তীণ হবার পর
দায়েরকৃত মোকদ্দমা খারিজ হয় কোন ধারা মতে ?
উত্তর-
৩ ধারা মতে।
৫। বৈধ অক্ষমতা তামাদি আইনের কত ধারায় আছে ?
উত্তর-
৬ ধারায়।
৬। এখতিয়ার বিহীন আদালতে মামলার মুনানীকাল তামাদি গননা হতে
বাদ দেয়ার জন্য বিধান রয়েছে তামাদি আইনের কত ধারায় ?
উত্তর-
১৪ ধারায়।
৭। প্রতারণা মেয়াদ উর্ত্তীণ
হওয়াকে বন্ধ বা স্থগিত রাখে কোন ধারা বলে ? অথবা তামাদির মেয়াদ উর্ত্তীণর দিন আদালত বন্ধ থাকলে আদালত
পুনরায় খোলার তারিখ মামলা আপীল দরখাস্ত দাখিল করা যাবে কোন বিধান
বলে?
উত্তর-
তামাদি আইনের ১৮ ধারা বলে ।
৮। তামাদি মার্জনার দরখাস্ত করা
হয় ?
উত্তর-
আপীল ও অন্যান্য দরখাস্ত দায়েরের ক্ষেত্রে।
৯। একবার তামাদির মেয়াদ
অতিবাহিত হতে আরম্ভ হলে পরবর্তী কোন অক্ষমতার দ্বারা তা বন্ধ হবে না- কোন ধারা মতে ?
উত্তর-
তামাদি আইনের ৯ ধারা মতে।
১০। আইনানুগ কার্যধারায় যে
পরিমান সময় তামাদি গননা হতে বাদ দিতে হবে কোন ধারার বিধান মতে ?
উত্তর-
তামাদি আইনের ১২ ধারা মতে।
১১। নকল সংগ্রহের জন্য আবশ্যকীয়
সময় তামাদি গননার মধ্যে গন্য নয় কোন ধারামতে ?
উত্তর-
তামাদি আইনের ১২ ধারা মতে
১২। কোন ধারা মতে এখতিয়ারবিহীন আদালতে সদুদ্দেশ্য মূলক
কার্যধারায় যে সময় গননা হতে বাদ দিতে হবে ?
উত্তর-
১৪ ধারা মতে।
১৩। তামাদির বিরুদ্ধে প্রতারনার অজুহাত উত্থাপন করা যায় কোন
ধারা মতে ?
উত্তর-
তামাদি আইনের ১৮ ধারা মতে।
১৪। স্বীকার পত্র এর বিধান
তামাদি আইনের কত ধারায় ?
উত্তর-
১৯ ধারায়- স্বীকার পত্র লিখিত ও স্বাক্ষরিত হবে।এবং স্বীকার পত্র মেয়াদ উর্ত্তীণ হবার
পূর্বে হবে।
১৫। উত্তরদায় সংক্রান্ত ঞ্ঝণ পরিশোধের অথবা সুদ প্রদানের
ফলাফল সম্পর্কে কোন ধরায় আলোচনা করা হয়েছে ?
উত্তর-
তামাদি আইনের ২০ ধারায়।এবং ঞ্ঝণ পরিশোধ করতে হবে তামাদি কাল অতিক্রান্ত হবার পূর্বে।
১৬। সুখাধিকার অর্জন র্সংক্রান্ত বিধান তামাদি আইনের কোথায়
আছে ?
উত্তর-
তামাদি আইনের ২৬ ধারায়।
১৭। আলো বাতাস প্রবেশ ও ব্যবহার চলাচলের পথ জলস্রোত, পানির ব্যবহার বিষয়ে ইজমেন্ট অধিকার কোন
ধারায় বর্নিত হয়েছে ?
উত্তর-
তামাদি আইনের ২৬ ধারায়।
১৮। তামাদি আইনের কোন ধারার
বিধান মতে জবর দখলকারীর মালিকানা সৃষ্টি হয় ?অথবা প্রকৃত মালিকের সম্পত্তির অধিকার বিলুপ্ত হয় কোন ধারা
মতে ?
উত্তর-
২৮ ধারার বিধান মতে।
১৯। আপীলের ক্ষেত্রে কখন বিলম্ব মার্জনার সুবিধা পাওয়া যাবে
না ?
উত্তর-
আপীলটি যদি বিশেষ ক্ষমতা আইনে হয়।
২০। তামাদি আইনের ২ অনুচ্ছেদ মতে ক্ষতিপূরনের মামলা দায়েরে
তামাদি কাল কত ?
উত্তর-
৯০ দিন।
২১। স্থাবর সম্পত্তির দখল পূনরুদ্ধারের তামাদি কাল কত
ও কত অনুচ্ছেদে বলা আছে ?
উত্তর-
৬ মাস। এবং তামাদি আইনের ৩ নং অনুচ্ছেদে বলা আছে।
২২। মানহানির দরুন ক্ষতিপূরনের মোকদ্দমার তামাদি কাল কত ?
উত্তর-
১ বছর।
২৩। অর্থের মাধ্যমে পরিশোধ কর্জ
দেয়া অর্থ আদায়ের জন্য মোকদ্দমার তামাদি কাল কত এবং কত অনুচ্ছেদে বলা
আছে ?
উত্তর-
৩ বছর।তামাদি আইনের ৫৭ অনুচ্ছেদে।
২৪। হ্যান্ড নোটের টাকা আদায়ের
জন্য মোকদ্দমার তামাদি কাল কত ?
উত্তর-
৩ বছর।
২৫। চুক্তির মাধ্যমে দেয়া কর্জের অর্থ আদায়ের মোকদ্দমা
দায়েরের তামাদি কাল কত ?
উত্তর-
১ বছর।
২৬। দলিল রদ বা বাতিল করার
তামাদি কাল কত এবং তামাদি আইনের কোথায় বর্নিত হয়েছে ?
উত্তর-
৩ বছর । তামাদি আইনের ৯১ অনুচ্ছেদে।
২৭। সুর্নিদিষ্ট চুক্তি প্রবলের জন্য মোকদ্দমার তামাদি কাল
কত এবং কত অনুচ্ছেদে বলা আছে ?
উত্তর
১ বৎসর। এবং তামাদি আইনের ১১৩ অনুচ্ছেদে বলা আছে।
২৮। ঘোষনামূলক মোকদ্দমা ১২০ অনুচ্ছেদ মোতাবেক হলে উহার
তামাদি কাল কত ?
উত্তর-
৬ বৎসর।
২৯। স্বত্ব সাব্যস্ত খাস দখলের মোকদ্দমা দায়েরর তামাদি কাল
কত এবং তামাদি আইনের কোথায় বর্নিত আছে ?
উত্তর-
১২ বৎসর। এবং তামাদি আইনের ১৪২ অনুচ্ছেদে বর্নিত আছে।
৩০। জবর দখলকারীর মালিকানা লাভের জন্য মোকদ্দমাকারীর তামাদি
কাল কত এবং কত অনুচ্ছেদে বলা আছে ?
উত্তর-
১২ বৎসর। এবং তামাদি আইনের ১৪৪ অনুচ্ছেদে বলা আছে।
৩১। বন্ধকী স্থাবর সম্পত্তি
খালাস করার জন্য বন্ধক গ্রহীতার বিরুদ্ধে মোকদ্দমার তামাদি কাল কত এবং কত অনুচ্ছেদে বলা আছে ?
উত্তর-
৬০ বছর। এবং তামাদি আইনের ১৪৮ অনুচ্ছেদে বলা আছে।
৩২। মৃত্যুদন্ডাদেশের বিরুদ্ধে
আপীল এর তামাদি কাল কত এবং কত অনুচ্ছেদে বলা আছে ?
উত্তর-
৭ দিন এবং ১৫০ অনুচ্ছেদে ।
৩৩। দেওয়ানী মোকদ্দমায় জেলা জজের আদালতে দায়েরকৃত আপীল এর
তামাদি কালকত এবং কত অনুচ্ছেদে বর্নিত হয়েছে।
উত্তর-
৩০ দিন এবং তামাদি আইনের ১৫২ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে।
৩৪। ফৌজদারী মামলায় হাইকোর্ট
ভিন্ন অন্য আদালতের আপীলের তামাদি কাল কত ?
উত্তর-
৩০ দিন।
৩৫। দায়রা জজের নিকট দায়েরকৃত আপীলের তামাদি কাল কত
অনুচ্ছেদে বর্নিত হয়েছে ?
উত্তর-
তামাদি আইনের ১৫৪ অনুচ্ছেদে।
৩৬। হাইকোর্ট বিভাগে দায়ের যোগ্য ফৌজদারী কার্যবিধি মোতাবেক
আপীল এর তামাদি কাল কত এবং তামাদি কাল কত অনুচ্ছেদে বর্নিত ?
উত্তর-
৬০ দিন। তামাদি আইনের ১৫৫ অনুচ্ছেদে।
৩৭। দেওয়ানী কার্যবিধি মোতাবেক হাইকোর্টে আপীল দায়েরের
তামাদি কাল কত ?
উত্তর-
৯০ দিন।
৩৮। খালাসের বিরুদ্ধে আপীল
দায়েরের তামাদি কাল কত ?
উত্তর-
৬ মাস।
৩৯।খালাসের বিরুদ্ধে ফৌজদারী কার্যবিধি অনুসারে আপীল
দায়েরের তামাদি কাল অনুচ্ছেদে বলা আছে ?
উত্তর-
তামাদি আইনের ১৫৭ অনুচ্ছেদে বলা আছে।
৪০। গর হাজিরার জন্য খারিজ হওয়া মোকদ্দমা পূর্নবহাল করার
জন্য বাদীর দরখাস্তের তামাদি কাল কত ?
উত্তর-
৩০ দিন।
৪১। বাদীর অনুপস্থিতির কারনে মোকদ্দমা খারিজ হলে উহা পূনরুজ্জীবিত করনের আবেদনের
তামাদি কাল কত এবং কত অনুচ্ছেদে বলা আছে ?
উত্তর-
৩০ দিন এবং তামাদি আইনের ১৬৩ অনুচ্ছেদে বলা আছে।
৪২। একতরফা ডিক্রী রদের জন্য
বিবাদী কতৃক দায়েরকৃত দরখাস্তের তামাদি কাল কত এবং কত অনুচ্ছেদে বলা
হয়েছে ?
উত্তর-
৩০ দিন এবং তামাদি আইনের ১৬৪ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে।
৪৩। তামাদি আইনের মোট কতটি ধারা
আছে এবং কতটি অনুচ্ছেদ আছে ?
উত্তর-
৩২টি ধারা এবং ১৮৩টি অনুচ্ছেদ আছে।
বাংলাদেশ বার কাউন্সিল অর্ডার এ্যান্ড রুলস ১৯৭২ - মার্ক- ২০
১। বার কাউন্সিলের নির্বাচিত
সদস্য সংখ্যা কত জন ?
উত্তর- ১৪ জন
২। বার কাউন্সিল সংঞ্জায়িত
হয়েছেন কোথায় ?
উত্তর- বাংলাদেশ লিগ্যাল প্র্যকটিসনার এন্ড বার কাউন্সিল অর্ডার ১৯৭২ এর ২ (বি) অনুচ্ছেদে।
৩। এডভোকেট /উকিল এর সংজ্ঞা বার কাউন্সিলের কোথায় দেওয়া আছে ?
উত্তর- ২ এর (এ) অনুচ্ছেদে।
৪। বার কাউন্সিলের ট্রাইবুন্যাল
গঠিত হয় কত অনুচ্ছেদ অনুসারে ?
উত্তর-
৩৩(১) অনুচ্ছেদ অনুসারে।
৫। বার কাউন্সিলের
ট্রাইবুন্যালের কার্যাবলী কত অনুচ্ছেদে বলা আছে ?
উত্তর
- ৩৪ অনুচ্ছেদে।
৬। বাংলাদেশ বার কাউন্সিল দোষী এডভোকেটের জন্য শাস্তির
বিধান রেখেছেন কত অনুচ্ছেদে ?
উত্তর-
৩২(১) অনুচ্ছেদে।
৭। বার কাউন্সিলের মোট কয়টি সাব
কমিটি / স্ট্যান্ডিং কমিটি আছে ?
উত্তর-
৪ টি।
৮। বাংলাদেশ বার কাউন্সিল থেকে প্রকাশিত ল র্জানালের নাম কি ?
উত্তর- BLD- Bangladesh Legal Decision.
৯। বর্তমানে এনরোলমেন্ট কমিটির
মোট সদস্য সংখ্যা কত ?
উত্তর-
৫ জন।১১(এ) অনুচ্ছেদ অনুসারে।
১০। আইনজীবিদের পেশাগত অসদাচরন
কি ?
উত্তর-
ক্যনন অফ প্রফেশোন্যাল কন্ডাক্ট এন্ড ইটিকুইটি/ইথিক এর উল্লেখ্যিত বিধান অনুসারে
অসদাচরন।
১১।একজন এডভোকেট অদালতে বক্তব্য রাখবেন ?
উত্তর-
ল পয়েন্টে।
১২। বাংলাদেশ বার কাউন্সিল গঠিত
হয়েছে অত্র আদেশেরে কোন বিধান অনুসারে ?
উত্তর-
৫,৬ ও ১১ অনুচ্ছেদ অনুসারে।
১৩। বার কাউন্সিল নিজ উদ্দ্যেগে
বা তরফ হতে দোষী এডভোকেটের বিরুদ্ধে বিচার নিস্পত্তি জন্য অভিযোগ ট্রাইব্রন্যালে প্রেরণ করতে
পারেন কোন বিধান অনুসারে ?
উত্তর-
৪ অধ্যায়ের ৫০ নং বিধি অনুসারে।mutatis and mutandis.
১৪। একজন এডভোকেট অন্যান্যদের
সাথে ফি ভাগাভাগি করতে পারবেন না কোথায় বলা আছে ?
উত্তর- Canons of Professional Conduct and Etiqette এর চ্যপ্টার - ১ এর ৮ নং বিধিতে।
১৫। একজন এডভোকেট নিযুক্তি লাভের
জন্য কোন বিজ্ঞাপন দিতে পারবেন না কোথায় বলা আছে ?
উত্তর- Canons of Professional Conduct and Etiqette এর চ্যাপ্টার ১ এর ২ নং বিধিতে।
১৬। একজন নবীন এডভোকেট সিনিয়ার এডভোকেটকে সম্মান করবেন
কোথায় বলা আছে ?
উত্তর- Canons of Professional Conduct and Etiqette এর ১ এর ১০ নং বিধিতে।
১৭। একজন এডভোকেটের কতব্য হচ্ছে
সবসময় পেশাগত সম্মান ও মযাদা সমুন্নতারাখবেন কোথায়
বলা আছে ?
উত্তর- Canons of Professional Conduct and Etiqette এর চ্যাপ্টার ১ এর ১ নং বিধিতে।
১৮। একজন এডভোকেট মক্কেলের প্রতিপক্ষের সাথে আত্মীয়তার
সম্পর্ক থাকলে নিয়েগের পূর্বে প্রকাশ করতে হবে কোথায় বলা আছে ?
উত্তর- Canons of Professional Conduct and Etiqette চ্যাপ্টার ২ এর ৩ নং বিধিতে।
১৯। একজন এডভোকেট পরস্পর বিরোধী পক্ষের নিযুক্তি লাভ করতে
পারবেন না কোথায় আছে ?
উত্তর- Canons of Professional Conduct and Etiqette চ্যাপ্টার ২ এর ৪ নং বিধিতে।
২০। একজন এডভোকেট পূর্বের
মক্কেলের বিরোধী পক্ষের নিযুক্তি লাভ করতে পারবেন না কোথায় বলা আছে ?
উত্তর- Canons of Professional Conduct and Etiqette চ্যাপ্টার ২ এর ২ নং বিধিতে।
২১। একজন এডভোকেট যে সম্পত্তির
বিষয়ে কোন পক্ষের হয়ে আদালতে উপস্থিত হয়েছেন, সে সম্পত্তি একজন এডভোকেট নিজ নামে বা বেনামে খরিদ বা পুরুস্কার
কিংবাবদান্যতা সরুপ বা নিলাম খরিদ করতে পারবে না কোথায় আছে ?
উত্তর- Canons of Professional Conduct and Etiqette চ্যাপ্টার ২ এর ৫নং বিধিতে।
২২। একজন এডভোকেট নির্দিষ্ট ফি এর অতিরিক্ত ফি দাবী করিতে
পারিবে না কোথায় আছে ?
উত্তর- Canons of Professional Conduct and Etiqette চ্যাপ্টার ২ এর ১০ নং বিধিতে।
২৩। একজন এডভোকেটের কর্তব্য
হচ্ছে আদালতের সামনে সম্মানপূর্ন আচরন রক্ষা করা কোথায় বলা আছে ?
উত্তর- Canons of Professional Conduct and Etiqette চ্যাপ্টার ৩ এর ১ নং বিধিতে।
২৪। দ্যা লিগাল প্র্যক্টিশনার
এন্ড বার কাউন্সিল রুল ১৯৭২ এর মতে বার কাউন্সিল আরো কয়টি গঠন করতে
পারে ?
উত্তর-
৬ টি কমিটি গঠন করতে পরে ৭৫এ নং রুল/ বিধি অনুসারে।
২৫। বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের কার্যাবলীর কথা কোথায় বলা
আছে?
উত্তর-
১০ নং অনুচ্ছেদে।
২৬। ৭৫এ নং রুল অনুসারে বার
কাউন্সিল আরো কি কি কমিটি গঠন করতে পারে ?
উত্তর-
১। অনধিক ৫ সদস্য বিশিষ্ট ল রিফরম কমিটি ২। অনধিক ৫ সদস্য
বিশিষ্টহিউম্যান রাইটস এন্ড লিগ্যাল এইড কমিটি। ৩।অনধিক ৫ সদস্য বিশিষ্ট হাউজ
কমিটি।৪। অনধিক ৫ সদস্য বিশিষ্ট রিলিফ
কমিটি। ৫। অনধিক ৫ সদস্য বিশিষ্ট রোল
এন্ডপাবলিকেশান কমিটি। ৬। অনধিক ৫ সদস্য বিশিষ্ট কমপ্লেন্ট এন্ড
ভিজিল্যান্স কমিটি।
**************বাংলাদেশ
সংবিধান************
২৭। বাংলাদেশ সংবিধানে কোথায়
এর্টনী জেনারেলের কথা বলা আছে ?
উত্তর-
বাংলাদেশ সংবিধানে ৬৪ নং অনুচ্ছেদে।
২৮। বাংলাদেশ সংবিধানে কোথায়
প্রধান মন্ত্রীর পদের কথা বলা আছে ?
উত্তর-
বাংলাদেশ সংবিধানে ৫৭ নং অনুচ্ছেদে। বয়স- সর্ব নিম্ন ২৫ হতে হবে ৬৬(২) নং অনুচ্ছেদ অনুসারে।
২৯। বাংলাদেশ সংবিধানে কোথায় জুডিশিয়াল সার্ভিসের কথা বলা
আছে ?
উত্তর-
বাংলাদেশ সংবিধানে 66 Article 115 was
substituted by section 19 the Constitution (Fourth Amendment) Act, 1975 (Act
No. II of 1975)
৩০। বাংলাদেশ সংবিধানে প্রধান
বিচারপতি নিয়েগের কথা কোথায় বলা আছে ?
উত্তর-
বাংলাদেশ সংবিধানে ৯৫ নং অনুচ্ছেদে বলা আছে।
৩১। বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতির
নাম কি ?
উত্তর-
মোঃ মোজাম্মেল হোসেন। ২০ তম।
৩২। বাংলাদেশের আইন মন্ত্রীর নাম
কি ?
উত্তর-
ব্যরিষ্ট্যার শফিক আহ্মেদ।
৩৩। বাংলাদেশ সংবিধানে
রাষ্ট্রপতির কথা কোথায় বলা আছে ?
উত্তর-
বাংলাদেশ সংবিধানে ৪৮ নং অনুচ্ছেদে। বয়স - সর্বনিম্ন- ৩৫। ৫০ নং অনুচ্ছেদ মতে।
৩৪। বাংলাদেশের বর্তমান
রাষ্ট্রপতির নাম কি ?
উত্তর-
এডভোকেট মোঃ আব্দুল হামিদ। নির্বাচিত হয়েছেন সংবিধানের
৫৪ নং অনুচ্ছেদ অনুসারে।
৩৫।বাংলাদেশ সংবিধানের কেয়ার
টেকার সরকার অনুচ্ছেদ বাতিল হয়েছে কি অনুসারে ?
উত্তর-
ফিফটেনথ (১৫)নং সংষধনী আইন ২০১১। এক্ট XIV of 2011 section-21অনুসারে।
৩৬। বাংলাদেশ সংবিধানে সাবওডিনেট আদালতের নিয়োগ সম্পর্কে
কোথায় বলা আছে ?
উত্তর-
বাংলাদেশ সংবিধানে ৬৬ [১১৫]
৩৭। বাংলাদেশ সংবিধানে সাবওডিনেট আদালতের প্রতিষ্ঠা সম্পর্কে
কোথায় বলা আছে ?
উত্তর-
বাংলাদেশ সংবিধানে ১১৪ নং অনুচ্ছেদে
৩৮। বাংলাদেশের মাননীয় স্পিকারের
নাম কি ?
উত্তর-
ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী। এম পি।
ফৌজদারী কার্যবিধি
১।ফৌজদারী
কার্যবিধি কত সালে প্রতিষ্টিত হয় ?
উত্তর-
১৮৯৮ সালের ১ লা জুলাই ৫ নং আইন ।
২।ফৌজদারী
কার্যবিধিতে ৫৬৫টি ধারা আছে।
৩।ফৌজদারী
কার্যবিধিতে - ৪(১)(খ) জামিনযোগ্য অপরাধের সংঞ্জা দেওয়া আছে।
৪।ফৌজদারী
কার্যবিধিতে - ৪(১)(ন)পাবলিক প্রসিকউটর এর সংজ্ঞা দেওয়া আছে। - ৫।ফৌজদারী
কার্যবিধিতে ৪(১)(ক)এডভোকেটের সংজ্ঞা দেওয়া আছে।
৬।ফৌজদারী
কার্যবিধির- ৪(১)(চ) ধারায় আমলযোগ্য অপরাধের সংজ্ঞা দেয়া আছে।
৭।ফৌজদারী
কার্যবিধিতে ৪(১)(জ)ধারায় নালিশের সংজ্ঞা দেয়া আছে।
৮।ফৌজদারী
কার্যবিধিতে ৪(১)(ট)ধারায় ইনকোয়ারীর সংজ্ঞা দেয়া আছে।
৯।ফৌজদারী
কার্যবিধিতে ৪(১)(ঠ)ধারায় তদন্ত(ইনভেষ্টিগেশানের)সংজ্ঞা দেয়া আছে।
১০।ফৌজদারী
কার্যবিধিতে ৪(১)(ঢ)ধারায় আমল অযোগ্য অপরাধের সংজ্ঞা দেয়া আছে।
১১।ফৌজদারী
কার্যবিধিতে ৪(১)(ণ)ধারায় অপরাধের সংজ্ঞা দেয়া আছে।
১২।ফৌজদারী
কার্যবিধিতে ৪(১)(গ)ধারায় চার্জের সংজ্ঞা দেয়া আছে।
১৩।ফৌজদারী
কার্যবিধির ৪৯৬ ধারা মতে জামিনযোগ্য অপরাধে অভিযুক্ত আসামীর জামিনের দরখাস্ত করতে
হয়।
১৪।ফৌজদারী
কার্যবিধির ৪৯৭ ধারামতে জামিনের অযোগ্য অপরাধে অভিযুক্ত আসামীর জামিনের দরখাস্ত
করতে হয়।
১৫।ফৌজদারী
কার্যবিধির ৪৯৮ ধারা অনুসারে গ্রেফতার পূর্ বা অগাম জামিনের আবেদন করতে হয়।
১৬।ফৌজদারী
কার্যবিধির ৫২৮(২) ধারা মতে এক ম্যাজিষ্ট্রেট হতে অন্য ম্যাজিষ্ট্রেট কোর্টে মামলা
স্থানান্তরের আবেদন করতে হয়।
১৭।ফৌজদারী
কার্যবিধির ৫২৬ ধারা মতে ফৌজদারী মামলা স্থানান্তরের হাইকোর্টে দরখাস্ত করা হয়।এই
বিধান মতে হাইকোর্ট বিভাগ মামলা স্থানান্তর করবার আদেশ বা স্বয়ং বিচার করতে
পারবেন।
১৮।ফৌজদারী
কার্যবিধির ১৬১ ধারা মতে পুলিশ অফিসার জবানবন্দী গ্রহন করে বা পুলিশ কর্তৃক
সাক্ষীদের সাক্ষ্য গ্রহন করা হয়।
১৯।ফৌজদারী
কার্যবিধির ১৬৪ ধারা মতে ম্যাজিষ্ট্রেট জবাবন্দী বা স্বীকারোক্তি গ্রহন করেন।
২০।ফৌজদারী
কার্যবিধির ৫৪ ধারা মতে পুলিশ সন্দেহজনকভাবে চলাফেরা করা ব্যক্তিকে ওয়ারেন্ট ছাড়া
গ্রেফতার করে।
২১।ফৌজদারী
কার্যবিধির ২৪১ক ধারা মতে ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে আসামীর অব্যাহতি(Discharge) করা
হয়।
২২।ফৌজদারী
কার্যবিধির ২৬৫গ ধারা মতে দায়রা আদালতে আসামীকে অব্যাহতি(Discharge)করা হয়।
২৩।ফৌজদারী
কার্যবিধির ৪৬(১)ধারায় গ্রেপ্তারের সংজ্ঞা দেওয়া আছে।
২৪।ফৌজদারী
কার্যবিধির ৮৭ ধারাতে হুলিয়া জারীর বিধান আছে।
২৫।ফৌজদারী
কার্যবিধির ৫৬১ক ধারাতে হাইকোর্ট বিভাগের অন্তর্নিহিত ক্ষমতা (Inherent power)এর
কথা আছে।
২৬।ফৌজদারী
কার্যবিধির ১০৭,১৪৪,১৪৫ ইত্যাদি ধারাসমূহ জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট বা বিশেষ ক্ষমতাবান
নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট কোটে বিচার নিষ্পত্তি হয়।
২৭।ফৌজদারী
কার্যবিধির ৬১ ধারা মতে পুলিশ গ্রেফতারকৃত ব্যক্তিকে ২৪ ঘন্টা আটক রাখতে পারে।
২৮।বর্তমানে
নালিশী মামলা চীফ জুডিশিয়াল বা চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে দায়ের করতে
হয়।
২৯।ফৌজদারী
কার্যবিধির ২৪২ ধারা মতে ম্যাজিষ্ট্রেট কোর্টে চার্জ গঠন করা হয় এবং অভিযোগের
সংক্ষিপ্ত সার বিবৃতি করতে হবে।
৩০।ফৌজদারী
কার্যবিধির ২৬৫ঘ ধারা মতে দায়রা আদালতে চার্জ গঠন করা হয়।
৩১।ফৌজদারী
কার্যবিধির ৪৯৮ ধারা মতে Bail Bonds এর অর্থ অতিরিক্ত হলে কমানো যায়।
৩২।নালিশী
মাললা খরিজ হলে - রিভিশন করতে হবে।
৩৩।ফৌজদারী
কার্যবিধির ৪৩৯ এবং ৪৩৯ক ধারায় রিভিশন সম্পর্কে বর্নিত আছে।
৩৪।ফৌজদারী
কার্যবিধির ১৬৪ এবং ৩৬৪ ধারা মতে ম্যাজিষ্ট্রেট স্বীকারোক্তি রেকর্ড করবেন।
৩৫।ফৌজদারী
কার্যবিধির ১৭৩ ধারা মতে পুলিশ অফিসার রিপোর্ট দেয়।
৩৬।ফৌজদারী
কার্যবিধির ১৭২ ধারা মোতাবেক পুলিশ অফিসার Case Diary সংরক্ষন করে থাকেন বা
তদন্তের বিবরণ সম্বলিত ডাইরী সংরক্ষন করে থাকেন।
৩৭।ফৌজদারী
কার্যবিধির ১৬৭ ধারায় রিমান্ড সম্পর্কে বলা আছে।
৩৮।ফৌজদারী
কার্যবিধির ১০৭ ধারায় সদাচরনের জন্য মুচলেকা নেয়া হয়।
৩৯।ফৌজদারী
কার্যবিধির ২৪৮ ধারা মতে নালিশ প্রত্যাহার করা হয়।
৪০।ফৌজদারী
কার্যবিধির ১৭৪(৩)ধারায় ময়না তদন্ত সম্পর্কে বলা আছে।
৪১।ফৌজদারী
কার্যবিধির ৬৩ ধারা অনুসারে গ্রেফতাররকৃত ব্যক্তিকে পুলিশ নিজমুচলেকায় ছেড়ে দিতে
পারেন।
৪২।ফৌজদারী
কার্যবিধির ৩৪৫ ধারা মতে মামলা আপোষ মীমাংসা করা হয়।
৪৩।ফৌজদারী
কার্যবিধির ৪৯৭ ধারা অনুসারে আসামী অসুস্থ হলে, আসামী বৃদ্ধ হলে, অভিযুক্ত আসামী
১৬ বছরের বয়স্ক হলে জামিনে মুক্তি দেয়া যায়।
৪৪।ফৌজদারী
কার্যবিধির ৩৪৪ ধারা অনুসারে সময়ের প্রার্থনা করে দরখাস্ত করা হয়।
৪৫।ফৌজদারী
কার্যবিধির ৫৫ ধারায় ভবঘুরে অভ্যাসগত দস্যুদের গ্রেফতার সম্পর্কিত বিধান আছে।
৪৬।ফৌজদারী
কার্যবিধির ১০৭ ধারা মতে অপরাপর ক্ষেত্রে শান্তি রক্ষার জন্য মুচলেকা করা হয়।
৪৭।ফৌজদারী
কার্যবিধির ১৫৪ ধারায় এফ.আই.আর (FIR) বা আমলযোগ্য কেসের কথা/খবর বলা হয়েছে।
৪৮।ফৌজদারী
কার্যবিধির ২০৫ ধারা মতে ম্যাজিষ্ট্রেট আসামীর ব্যক্তিগত উপস্থিতি মাফ করতে পারেন।
৪৯।ফৌজদারী
কার্যবিধির ২৪৩ ধারা মতে সত্যতা স্বীকারের ভিত্তিতে ম্যজিষ্ট্রেট দন্ড দিবেন।
৫০।ফৌজদারী
কার্যবিধির ২৬৫ঘ ধারায় দায়রা জজ আদালতে চার্জ প্রনয়ন করার বিধান দেয়া হয়েছে।
৫১।ফৌজদারী
কার্যবিধির ২৬৫ঙ ধারা মতে আসামী দোষ স্বীকার করায় দায়রা জজ দন্ডাদেশ দিবেন।
৫২।ফৌজদারী
কার্যবিধির ২৬৫ট ধারায় দায়রা জজ কর্তৃক খালাস বা দন্ডাদেশ প্রদানের বিধান আছে।
৫৩।ফৌজদারী
কার্যবিধির ৩৪২ ধারায় আসামীর জবানবন্দী গ্রহনের ক্ষমতা দেয়া হয়েছে।
৫৪।ফৌজদারী
কার্যবিধির ৪০৩ ধারায় একই অপরাধের জন্য পুনরায় বিচার করা যাবে না এমন বিধান দেয়া
আছে।
৫৫।ফৌজদারী
কার্যবিধির ৪১০ ধারায় দায়রা আদালতের দন্ডাদেশের বিরুদ্ধে আপীল সম্পর্কে বলা হয়েছে।
৫৬।ফৌজদারী
কার্যবিধির ৪১৭ ধারায় খালাসের বিরুদ্ধে আপীল সম্পর্কে বর্নিত আছে।
৫৭।ফৌজদারী
কার্যবিধির ৪২০ ধারায় আপীলকারী করাগারে থাকলে যেসব কার্যবিধি অনুসরণ করতে হবে তার
বিবরণ দেয়া আছে।
৫৮।ফৌজদারী
কার্যবিধির ৪৩৯ক ধারায় দায়রা জজের রিভিশনের ক্ষমতা বর্নিত আছে।
৫৯।ফৌজদারী
কার্যবিধির ১৭৪(১) ধারা মতে সুরতহাল প্রস্তুত হবে।
৬০।ফৌজদারী
কার্যবিধির ১৭৪(৩) ধারা মতে ময়নাতদন্তের ব্যবস্থা করা হবে।
৬১।ফৌজদারী
কার্যবিধির ৩৩৭ ধারা মতে অপরাধীর সহযোগীকে ক্ষমার প্রস্তাব দেয়া হয়।
৬২।ফৌজদারী
কার্যবিধির ৩৩৮ ধারায় অপরাধীর সহযোগীকে ক্ষমার প্রস্তাব দেবার নির্দেশ দানের
ক্ষমতা দেয়া আছে।
৬৩।ফৌজদারী
কার্যবিধির ৩৩৯ ধারায় যাকে ক্ষমার প্রস্তাব করা হয়েছে তার বিচার সম্পর্কে বলা
হয়েছে।
৬৪।ফৌজদারী
কার্যবিধির ৩৬৭ ধারার বিধান রায়ের ভাষা, বিষয়বস্তু ও বিকল্প রায়।
৬৫।ফৌজদারী
কার্যবিধির ৩৯৯ ধারায় তরুন অপরাধীদের চরিত্র সংশোধনী প্রতিষ্ঠানে আটক রাখার বিধান
রাখা হয়েছে।
৬৬।ফৌজদারী
কার্যবিধির ৪১০ ধারা মতে দায়রা আদালতের দন্ডাদেশের বিরুদ্ধে আপীল করা হয়।
৬৭।ফৌজদারী
কার্যবিধির ৪২৬ ধারায় আপীলকারীকে জামিনে মুক্তি দান সম্পর্কে বিধান আছে।
৬৮।ফৌজদারী
কার্যবিধির ৬ ধারায় ফৌজদারী আদালতের শ্রেনীবিভাগ দেয়া আছে।
৬৯।ফৌজদারী
কার্যবিধির ৬ ধারা মতে ফৌজদারী আদালত ২ প্রকার।
৭০।ফৌজদারী
কার্যবিধির ৬ ধারা মতে ম্যাজিষ্ট্রেট আদালত ২ প্রকার।
৭১।ফৌজদারী
কার্যবিধির ৬ ধারা মতে জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালত ৪ প্রকার।
৭২।ফৌজদারী
কার্যবিধির ২০৩ ধারায় নালিশ খারিজের বিধান আছে।
৭৩।ফৌজদারী
কার্যবিধির ২০৪ ধারায় ওয়ারেন্ট বা সমন প্রদানের বিধান আছে।
৭৪।ফৌজদারী
কার্যবিধির ৪৯৭(৫)ধারা মতে জামিন বাতিল করা হয়।
৭৫।ফৌজদারী
কার্যবিধির ৪৯৯ ধারা অনুসারে আসামী ও জামিনদারের বন্ড নেয়া হয়।
৭৬।ফৌজদারী
কার্যবিধির ৫০০ ধারা মোতাবেক আসামী কারাগার থেকে মুক্তি লাম করেন।
৭৭।ফৌজদারী
কার্যবিধির ৫১৪ ধারা মতে আদালত বন্ড বাজেয়াফ্তির পর বন্ডাবন্ধ ব্যক্তিকে বন্ডে
উল্লেখিত অর্থ পরিশোধ করার অথবা কারণ দর্শানোর আদেশ দিতে পারেন।
৭৮।ফৌজদারী
কার্যবিধির ৫১২ ধারা মতে আসামীর অনুপস্থিতিতে সাক্ষ্য গ্রহন করা যায়।
৭৯।ফৌজদারী
কার্যবিধির ৫২৮(১) ধারায় দায়রা জজ কর্তৃক তার অধীনস্ত দায়রা আদালতের মামলা
স্থানান্তরের ক্ষমতা দেয়া আছে।
৮০।ফৌজদারী
কার্যবিধির ১৪৪ ধারা জারী করা হয় ১। আইনসঙ্গতভাবে নিযুক্তি কোন ব্যক্তির প্রতি
বাঁধা, বিরক্তি বা আঘাত অথবা বাধা,বিরুক্তি বা আঘাতের ঝুঁকি ২।মানুষের
জীবন,স্বাস্থ্য বা নিরাপত্তার প্রতি বিপদ। ৩।সর্বসাধারণের প্রশান্তির ব্যাঘাত বা
কোন দাঙ্গা বা দাঙ্গা হাঙ্গামার সম্ভাবনা রয়েছে। ১৪৪ ধারা অনুসারে জারীকৃত আদেশ ২
মাস সময়ের অধিককাল কার্যকর থাকে না।তবে সরকার জারীকৃত আদেশের সময়সীমা সরকারী
গেজেটে প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তির দ্বারা বর্ধিত করতে পারে।
৮১।ফৌজদারী
কার্যবিধির ১৪৫ ধারা জারী করা হয় - জমি,পানি বা উহার সীমানা নিয়ে এমন বিরোধ যা
শান্তিভংগ ঘটাতে পারে।
৮২।ফৌজদারী
কার্যবিধির ২৪৫ ধারা মতে ম্যাজিষ্ট্রেট আসামীকে বেকসুর খালাস(Acquital) বা দন্ড দিয়ে থাকেন।
৮৩।ফৌজদারী
কার্যবিধির ৪৯১ ধারায় হেবিয়াস কর্পাস জাতীয় নির্দেশ দানের ক্ষমতা সম্পর্কে বিধান
আছে।
৮৪।ফৌজদারী
কার্যবিধির ৪৯৪ ধারায় মামলা পরিচালনা প্রত্যাহারের ফল সম্পর্কে বলা আছে।
৮৫।ফৌজদারী
কার্যবিধির ১৯০ ধারা নালিশী মামলা C.R case এর পূর্ণাঙ্গ রুপ- Complaint Register
Case.
৮৬।ফৌজদারী
কার্যবিধির ২০০ ধারা মোতাবেক নালিশী মামলা দায়েরর পর ম্যাজিষ্ট্রেট ফরিয়াদীর
জবানবন্দী গ্রহন করেন।
৮৭।ফৌজদারী
কার্যবিধির ১৭৩ ধারা এবং PRB এর ২৭২ নিয়ম অনুসারে পুলিশ আদালতে চার্জশীট দাখিল
করেন।
৮৮।ফৌজদারী
কার্যবিধির ২৪৭ ধারা মোতাবেক নালিশী মামলায় ফরিয়াদী আদালতে অনুপস্থিত থাকলে আদালত
মামলা খারিজ করবেন।
৮৯।ফৌজদারী
কার্যবিধির ৯ ধারায় দায়রা আদালত সম্পর্কে বলা আছে।
৯০।ফৌজদারী
কার্যবিধির ১০ ধারায় নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট সম্পর্কে বলা আছে।
৯১।ফৌজদারী
কার্যবিধির ১১ ধারায় জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট সম্পর্কে বলা আছে।
৯২।ফৌজদারী
কার্যবিধির ১২ ধারায় বিশেষ ম্যাজিষ্ট্রেট সম্পর্কে বলা আছে।
৯৩।ফৌজদারী
কার্যবিধির ১৮ ধারায় মেট্রোপলিটান ম্যাজিষ্ট্রেট নিয়োগ সম্পর্কে বলা আছে।
******************END**********************
বাংলাদেশ বার কাউন্সিল ১৯৭২
GROUP - F
বাংলাদেশ বার কাউন্সিল এর লিখিত পরীক্ষার জন্য সাজেশান ২০১৩
১। ক) বাংলাদেশ বার কাউন্সিল কি ?
খ) বার কাউন্সিলের গঠন প্রকৃতি ও কার্যাবলী পর্যালোচনা করুন ?
গ) বার কাউন্সিলকে কি আইনজীবি সম্প্রদায়ের অভিভাবক বলা যেতে পারে ?
ঘ) বার কাউন্সিল ও বার এসোসিয়েশনের মধ্যে পার্থক্য আলোচনা করো ?
২। পেশাগত আচরন ও সদাচরন নীতিমালার আলোকে একজন এডভোকেটের আদালত মক্কেলসহ আইনজীবি ও জন সাধারনের প্রতি কর্তব্য ও দায়িত্বের বিবরন দিন ?
৩। ক) The
Bangladesh legal practitioner and Bar Council Order and Rules 1972 এর বিধান অনুযায়ী ট্রাইবুনালের গঠন ও কার্যাবলী আলোচনা করুন ?
খ) ট্রাইবুনালের আইনজীবিদের পেশাগত অসাদাচরনের জন্য কি কি ধরনের জন্য কি কি ধরনের শাস্তি প্রদান করতে পারে ?
৪। একজন এডভোকেট কোর্টের বিরতিকারে একজন বিচারকের খাস কামরায় প্রবেশ করেন এবং অপর পক্ষের অনুপস্থিতে একটি মামলায় মুলতবির আদেশপ্রাপ্ত হন। তিনি এ ধরনের কাজ প্রায়ই করেন। আপনি মনে করেন যে, তার এ কাজ The cannons of professional conduct and
Etiquette এর লঙ্ঘন ? এক্ষেত্রে আপনি তার বিরুদ্ধে একটি অভিযোগ দায়ের করতে মনস্থ করেন। সংশ্লিষ্ট বিধানবলী উল্লেখপূর্বক যথাযথ ভাবে একটি নালিশী দরখাস্ত মুসাবিদা করুন ?
৫। একজন এডভোকেট যিনি অগ্রনী ব্যাংক প্যানেল ল’ইয়ার হিসাবে তাহাদের মামলা দায়ের ও পরিচালনা করিতেন। ২,০০,০০০/- টাকা আদায়ের একটি মোকদ্দমা ব্যাংকের পক্ষে ডিক্রী হয়। ব্যাংক এডভোকেট সাহেবকে ডিক্রী কার্যকরন নিলাম হইতে এডভোকেট সাহেব তাহার চার সন্তানের নামে চারটি কবলা দলিলমূলে সম্পত্তি খরিদ করে। ক্যাননস অব প্রফেশনাল কন্টাক্ট এন্ড এটিকেট এর চ্যাপ্টার ২ এর ৫ নং ধারা অনুযায়ী এডভোকেট সাহেব পেশাগত অসদাচরন করিয়াছেন কিনা বর্ননা করুন।
৬। জনাব X বিচারিক হাকিম আদালতে জমজমাট ভাবে ফৌজদারী মামলা করেন। তিনি ২(দুই) জন ক্লার্ক নিয়োগ করেছেন। তাদের মধ্যে একজন রেলওয়ে ষ্টেশনে এবং অপরজনকে বাসষ্ট্যান্ডে মক্কেল সংগ্রহের জন্য পাঠিয়েছেন। এই আইনজীবি মামলা সংগ্রহের জন্য ২(দুই) জন ক্লার্কের সহিত তার ফি ও ভাগাভাগি করেন। তিনি The Cannons of Professional Conduct and
Etiquette অনুযায়ী কি অপরাধ করেছেন। বার কাউন্সিলের সচিবকে সম্মেধন করত একটি নালিশী দরখাস্ত মুসাবিদা করুন। যদি X দোষী সাব্যস্ত হন, তাহলে তাকে কি শাস্তি প্রদান করা যেতে পারে ?
আগামীকাল অন্যান্য গুপের সাজেশান দেওয়া হবে ..............
বাংলাদেশ বার কাউন্সিল লিখিত পরীক্ষার সাজেশান ২০১৩
দেওয়ানী কার্যবিধি - ১৯০৮
দেওয়ানী কার্যবিধি - ১৯০৮
বাংলাদেশ
আইন শিক্ষা
Bangladesh Law Education
this People Who Saw This
Posts
2,873
https://www.facebook.com/bangladesh.law.education\
১। সংজ্ঞাঃ ক) প্লিডিংস । খ) ডিক্রী ও আদেশ। গ) রেস জুডিকেটা । ঘ) অন্তবর্তীকালীন মুনাফা। ঙ) মোকদ্দমার কারন। চ) সেট অফ। ছ) রায়ের পূর্বে ক্রোক। জ)বিকল্প সমন জারী। ঞ) স্থানীয় তদন্ত । ট) প্লিডিংস সংশোধন। ঠ) আদালতের অন্তর্নিহিত ক্ষমতা। ড) রিসিভার। ঢ) আইনানুগ প্রতিনিধি। ণ) সোলে ডিগ্রী। ত) রেস সাবজুডিস। থ) একতরফা ডিক্রী। দ) ইস্যু। ধ) আর্থিক এখতিয়ার। ন) অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা। প) বাধ্যতামূলক নিষেধাজ্ঞা। ফ)বিচার্য বিষয়। ব) Lispendens. ভ) রিভিউ ও রিভিশন।
২। রেস জুডিকেটা বলিতে কি বুঝায় ? রেস জুডিকেটা প্রয়োগ করিতে হইলে কি কি শর্ত পালিত হইতে হইবে উদাহরণসহ আলোচনা করুন। অথবা রেস জুডিকেটার বিধানবলী আলোচনা করুন ?
৩। ক) প্লিডিংস কি ?প্লিডিংস সংশোধন বলতে আপনি কি বুঝেন ? প্লিডিংস সংশোধনের ক্ষেত্রে নিয়ামক শর্তাবলী কি কি ?
খ) বিচারিক আদালত কর্তৃক রায় ঘোষনার পর কি, প্লিডিংস সংশোধন করা যায় ?
৪। ক) আরজি খারিজের কারণসমূহ সুনির্দিষ্টভঅবে উল্লেখ করুন ? আরজি খারিজ হইলে এর প্রতিকার কি ? আরজি ফেরত ও আরজি খারিজ সম্পর্ক আলোচনা করুন ? আরজি খারিজের আেইনগত তাৎপর্য কি ?
খ) মামলার কোন পর্যায়ে আরজি সংশোধনের আবেদন করা যায় ? আপীল চলাকালীন সময়ে কি আরজি সংশোধনের প্রার্থনা করা যায় ?
৫। ক) রায় ও ডিক্রঅর মধ্যে পার্থক্য আলোচনা করুন ?
খ) ১০-০৩-২০১১ তারিখে “এ” নালিশী সম্পত্তির স্বত্ব ঘোষনা ও খাস দখল উদ্ধারের জন্য ঢাকার প্রথম সহকারী জন্য আদালতে “বি” এর বিরুদ্ধে দেওয়ানী মোকাদ্দমা নং ১৫/২০১৩ রুজু করেন। কিন্তু আদালত দেখেন যে, আরজিতে যে প্রতিকার চাওয়া হয়েছে, তার তায়দাদ কম দেখানো হয়েছে ফলে আদালত ৩১-০৩-১৩ ইং তারিখে মধ্যে তায়দাদ সংশোধন করার নির্দেশ দেন। বাদী আদালতেরি নির্দেশ পালনে ব্যর্থ হলে আদালত ৭-৮১৩ ইং তারিখে এক আদেশে আরজি খারিজ করে দেন। বাদীর জন্য কি প্রতিকার আছে ?
৬। ক) কোন কোন ক্ষেত্রে আদালত দেওয়ানী কার্যবিধির ১৫১ ধারার স্বীকৃতি সহজাত ক্ষমতা/অন্তর্নিহিত ক্ষমতা প্রয়োগ করতে পারেন ?
খ) কোন ক্ষেত্রে আপীলের প্রতিকার সত্ত্বেও প্রয়োগিক আদালত সহজাত ক্ষমতা প্রয়োগ করিতে পারেন ?
৭। দেওয়ানী এখতিয়ার এবং দেওয়ানী প্রকৃতির মোকদ্দমা বলিতে কি বুঝেন ? নির্দিষ্ট আইনের বিধান উল্লেখপূর্বক ব্যাখ্যা করুন ।
৮। ক) যথাযথ আইন উল্লেখপূর্বক অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞার দরখাস্ত/ মুসাবিদা করুন ?
খ) আরজি সংশোধনের জন্য বাদীর দরখাস্তের মুসাবিদা করুন ? জবাব সংশোধনের জন্য বিবাদীর দরখাস্তের মুসাবিদা করুন? বাদী দাখিলকৃত আরজি সংশোধনী দরখাস্তের (যাহা মামলার বিষয়বস্তু পরিসংখ্যান করে) বিরুদ্ধে বিবাদী পক্ষে একটি আপত্তি মুসাবিদা করুন ?
গ) মোকদ্দমা পুর্নবহালের জন্য একটি দরখাস্ত মুসাবিদা করুন ?
ঘ) নালিশী সম্পত্তি রায়ের আগে ক্রোকের আদেশ প্রার্থনা করে একটি দরখাস্ত মুসাবিদা করুন ?
৯। সহ-বাদী ও সহ -বিবাদীদের মধ্যে কি রেস জুডিকেটা প্রযোজ্য হয় ? একতরফা ডিক্রির ক্ষেত্রে কি রেসজুডিকেটা প্রযোজ্য ?
১। সংজ্ঞাঃ ক) প্লিডিংস । খ) ডিক্রী ও আদেশ। গ) রেস জুডিকেটা । ঘ) অন্তবর্তীকালীন মুনাফা। ঙ) মোকদ্দমার কারন। চ) সেট অফ। ছ) রায়ের পূর্বে ক্রোক। জ)বিকল্প সমন জারী। ঞ) স্থানীয় তদন্ত । ট) প্লিডিংস সংশোধন। ঠ) আদালতের অন্তর্নিহিত ক্ষমতা। ড) রিসিভার। ঢ) আইনানুগ প্রতিনিধি। ণ) সোলে ডিগ্রী। ত) রেস সাবজুডিস। থ) একতরফা ডিক্রী। দ) ইস্যু। ধ) আর্থিক এখতিয়ার। ন) অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা। প) বাধ্যতামূলক নিষেধাজ্ঞা। ফ)বিচার্য বিষয়। ব) Lispendens. ভ) রিভিউ ও রিভিশন।
২। রেস জুডিকেটা বলিতে কি বুঝায় ? রেস জুডিকেটা প্রয়োগ করিতে হইলে কি কি শর্ত পালিত হইতে হইবে উদাহরণসহ আলোচনা করুন। অথবা রেস জুডিকেটার বিধানবলী আলোচনা করুন ?
৩। ক) প্লিডিংস কি ?প্লিডিংস সংশোধন বলতে আপনি কি বুঝেন ? প্লিডিংস সংশোধনের ক্ষেত্রে নিয়ামক শর্তাবলী কি কি ?
খ) বিচারিক আদালত কর্তৃক রায় ঘোষনার পর কি, প্লিডিংস সংশোধন করা যায় ?
৪। ক) আরজি খারিজের কারণসমূহ সুনির্দিষ্টভঅবে উল্লেখ করুন ? আরজি খারিজ হইলে এর প্রতিকার কি ? আরজি ফেরত ও আরজি খারিজ সম্পর্ক আলোচনা করুন ? আরজি খারিজের আেইনগত তাৎপর্য কি ?
খ) মামলার কোন পর্যায়ে আরজি সংশোধনের আবেদন করা যায় ? আপীল চলাকালীন সময়ে কি আরজি সংশোধনের প্রার্থনা করা যায় ?
৫। ক) রায় ও ডিক্রঅর মধ্যে পার্থক্য আলোচনা করুন ?
খ) ১০-০৩-২০১১ তারিখে “এ” নালিশী সম্পত্তির স্বত্ব ঘোষনা ও খাস দখল উদ্ধারের জন্য ঢাকার প্রথম সহকারী জন্য আদালতে “বি” এর বিরুদ্ধে দেওয়ানী মোকাদ্দমা নং ১৫/২০১৩ রুজু করেন। কিন্তু আদালত দেখেন যে, আরজিতে যে প্রতিকার চাওয়া হয়েছে, তার তায়দাদ কম দেখানো হয়েছে ফলে আদালত ৩১-০৩-১৩ ইং তারিখে মধ্যে তায়দাদ সংশোধন করার নির্দেশ দেন। বাদী আদালতেরি নির্দেশ পালনে ব্যর্থ হলে আদালত ৭-৮১৩ ইং তারিখে এক আদেশে আরজি খারিজ করে দেন। বাদীর জন্য কি প্রতিকার আছে ?
৬। ক) কোন কোন ক্ষেত্রে আদালত দেওয়ানী কার্যবিধির ১৫১ ধারার স্বীকৃতি সহজাত ক্ষমতা/অন্তর্নিহিত ক্ষমতা প্রয়োগ করতে পারেন ?
খ) কোন ক্ষেত্রে আপীলের প্রতিকার সত্ত্বেও প্রয়োগিক আদালত সহজাত ক্ষমতা প্রয়োগ করিতে পারেন ?
৭। দেওয়ানী এখতিয়ার এবং দেওয়ানী প্রকৃতির মোকদ্দমা বলিতে কি বুঝেন ? নির্দিষ্ট আইনের বিধান উল্লেখপূর্বক ব্যাখ্যা করুন ।
৮। ক) যথাযথ আইন উল্লেখপূর্বক অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞার দরখাস্ত/ মুসাবিদা করুন ?
খ) আরজি সংশোধনের জন্য বাদীর দরখাস্তের মুসাবিদা করুন ? জবাব সংশোধনের জন্য বিবাদীর দরখাস্তের মুসাবিদা করুন? বাদী দাখিলকৃত আরজি সংশোধনী দরখাস্তের (যাহা মামলার বিষয়বস্তু পরিসংখ্যান করে) বিরুদ্ধে বিবাদী পক্ষে একটি আপত্তি মুসাবিদা করুন ?
গ) মোকদ্দমা পুর্নবহালের জন্য একটি দরখাস্ত মুসাবিদা করুন ?
ঘ) নালিশী সম্পত্তি রায়ের আগে ক্রোকের আদেশ প্রার্থনা করে একটি দরখাস্ত মুসাবিদা করুন ?
৯। সহ-বাদী ও সহ -বিবাদীদের মধ্যে কি রেস জুডিকেটা প্রযোজ্য হয় ? একতরফা ডিক্রির ক্ষেত্রে কি রেসজুডিকেটা প্রযোজ্য ?
বাংলাদেশ আইন শিক্ষা Bangladesh Law Education Page
Group- E
তামাদি আইন ১৯০৮
১। ক) তামাদি মার্জনা বলতে কি বুঝেন ?
খ) কোন আইনের কোন ধারায় তামাদি মার্জনার দরখাস্ত করা যায় ?
গ) কোন কোন প্রকার মামলায় তামাদি আইনের ৫ ধারা প্রযোজ্য ?
ঘ) তামাদি মার্জনা সুবিধা পাওয়ার জন্য একজন প্রার্থীকে যেসব শর্তপূরণ করতে হবে তা ব্যাখ্যা করুন ?
ঙ) মোকদ্দমা পরিচালনায় প্রার্থীর গুরুতর ত্রুটিও অবহেলা প্রমানিত হওয়া সত্বেও কি আদালত মানবিক কারন উল্লেখ তামাদি মার্জনা করতে পারেন।
চ) আদালত কি তামাদি মওকুফের দরখাস্ত মুঞ্জুর করিতে বাধ্য ?
ছ) বিশেষ আইনের অধীনে রুজুকৃত মামলা বা আপীল তামাদি মওকুফ করার সুযোগ আছে কি ? উত্তরের সমর্থনে যুক্তি দিন ?
২।ক) কোন মোকদ্দমা চুড়ান্ত নিস্পত্তির জন্য ধার্য্য তারিখে বাদী অসুস্থ হয়ে আদালতে উপস্থিত হতে না পারলে বিবাদীগনের উল্লেখিত মোকদ্দমাটি খারিজ হয়ে যায়। মোকদ্দমাটি খারিজের ৩ তিন মাস পর বাদী আপনার কাছে এসে ঐ একতরফা খারিজের আদেশ রদ ও রহিত ক্রমে তাহা পুনঃজীবিত করার ব্যবস্থ্যা নিতে বলেন তামাদি মওকুফের জন্য আদালতকে সন্তষ্ট্ করতে আপনি কোন কোন বিষয়ের উপর গুরুত্ত আরোপ করবেন ?
খ) তামাদি মওকুফের জন্য ১ টি দরখাস্ত মুসাবিদা করুন ?
৩। ক) স্বীকারপত্র কি ?
খ) স্বীকার পত্র কিভাবে কার্যকর হয় ?
গ) তামাদির উপর স্বীকার পত্র কিভাবে কার্যকর হয় ?
ঘ) রহমান সাহেব ১৫ই জানুয়ারী ১৯৯৭ তারিখে একটি হ্যান্ডনোটের মাধ্যমে করিমের নিকট থেকে ৫০,০০০/- হাজার টাকা ঋণ গ্রহন করে । সে অবশ্যই ২০০১ সালের ফেব্রুয়ারী মাসে লোন গ্রহনের কথা সাক্সীদের সামনে স্বীকার করেন। করিম কি লোনের টাকা উদ্ধারের জন্য মামলা করতে পারে। আপনি রহমানের আইনজীবি কিভাবে আপনি আপনার মক্কেলের পক্ষ সমর্থন করিবেন ? কারণ সমূহ বর্ণনা করুন ?
নিচের এই পেজে ও গুপে বাংলাদেশের বর্তমান প্রচলিত আইন সম্পর্কে আলোচোনা ও বার কাউন্সিলের সাজেশান দেওয়া আছে । পেজ লাইক করুন এবং গুপে জয়েন করুন আইন সম্পর্কে জানুন..........
বাংলাদেশ আইন শিক্ষা Bangladesh Law Education Page
বাংলাদেশ আইন শিক্ষা Bangladesh Law Education Group
সাক্ষ্য আইন ১৮৭২
Group E - Evidence Act - 1872
Group E - এর তামাদি আইন সাজেশান আগামীকাল দেওয়া হবে ...
১। ক) মৃত্যুকালীন ঘোষনা বলিতে কি বুঝায় ?
খ) যদি ঐ রূপ ঘোষনা প্রদানকারীর মৃত্যু না হয়, তাহলে সাক্ষ্য হিসাবে উহার মূল্য আছে কি ?
গ) যদি মৃত্যুকালীন ঘোষনাটি সত্য ও যথার্থ বলিয়া প্রমানিত হয়, শুধুমাত্র উহার উপর নির্ভর করিয়া আসামীকে কি দোষী সাব্যস্ত্য করা যায় ?
২। ক) সাক্ষ্য আইনের সংশ্লিষ্ট ধারার আলোকে স্টোপেল এবং ওয়েভার সম্পর্কিত মতবাদ সমূহের ব্যাখ্যা বিশ্লেষন করুন ?
খ) আইনের বিরুদ্ধে স্টোপেল দাবি করা যায় কি ?
৩। ক) স্বীকৃতি ও অপরাধ স্বীকারের মধ্যে পার্থক্য নির্নয় করুন ?
খ) ফৌজদারী কার্যবিধি আইনের ১৬৪ ধারা মতে কোন আসামীর অপরাধের স্বীকারোক্তি রেকর্ড করার সময় যে সকল আইনী আনুষ্ঠানিকতা একজন ম্যজিষ্ট্রেটের পালন করা প্রয়োজন তা আলোচনা করুন ?
গ) পুলিশের নিকট প্রদত্ত স্বীকারোক্তির সাথে আইনের অধীনে কতটুকু গ্রহনযোগ্য ?
৪। ক) নিম্নের সংজ্ঞা লিখন ও পার্থক্য বর্ণনা করুন ?
স্বীকার, স্বীকারোক্তি, মৃত্যুকালীন ঘোষনা
খ) শুধুমাত্র একজন সহ- আসামীর স্বীকারোক্তির উপর নির্ভর করে অপর আসামীকে শাস্তি দেয়া যায় কি ?
৫। কোন বিধান মতে সাক্ষীর উক্তি এবং আসামীর স্বীকারোক্তি রেকর্ড করা হয়। কোন ম্যাজিষ্ট্রেট এই ধরনের উক্তি রেকর্ড করিতে পারে ?
সর্বক্ষেত্রেই কি ম্যাজিষ্ট্রেটকে তাহার রেকর্ডকৃত উক্তি প্রমানের জন্য পরীক্ষা করিতে হয় ?
ক) ম্যাজিষ্ট্রেটের নিকট স্বীকারোক্তি ?
খ) পুলিশের নিকট স্বীকারোক্তি ?
গ) এক্সট্রা জুডিশিয়াল স্বীকারোক্তির আইনগত ফলাফল কি ?
নিয়মিত ব্লগ দেখুন বিভিন্ন আইন এই ব্লগে আলোচনা করা হবে আগামীতে । ইনশাল্লাহ্।
বিঃ দ্রঃ বাংলাদেশ আইন শিক্ষা গুপে / বাংলাদেশ আইন শিক্ষা পেজে জয়েন করুন। এখানে বার কাউন্সিলের পরীক্ষার দিন এবং বিভিন্ন আইন কানুন সম্পর্কে আলোচনা করা হয়।
Group F
বাংলাদেশ বার কাউন্সিল ১৯৭২
১। বাংলাদেশ বার কাউন্সিল কি? বার কাউন্সিলের গঠন প্রকৃতি ও কার্যাবলী পর্যালোচনা করুন ? বার কাউন্সিল ও বার এসোসিয়েশনার মধ্যে পার্থক্য ? বার কাউন্সিলকে কি আইনজীবী সম্পাদায়ের অভিভাবক বলা যেতে পারে ?
২। পেশাগত আচরন ও সদাচরন নীতিমালার আলোকে একজন এডভোকেটের আদালত, মক্কেলসহ আইনজীবি ও জন সাধারনের প্রতি কর্তব্য ও দ্বায়িত্বের বিবরণ দিন ?
৩। The Bangladesh Legal Practitioner and Bar
Council Order and Rules 1972. এর বিধান অনুযায়ী ট্রাইবুনালের গঠন ও কার্যাবলী আলোচনা করুন ? ট্রাইবুনাল আইনজীবিদের পেশাগত অসাদাচরনের জন্য কি কি ধরনের শাস্তি প্রদান করতে পারে ?
৪। একজন এডভোকেট কোর্টের বিরতকালে একজন বিচারকের খাস কামরায় প্রবেশ করেন এবং অপর পক্ষের অনুলিপিতে একটি মামলায় মুলতবির আদেশপ্রাপ্ত হন। তিনি এ ধরনের কাজ প্রায়ই করেন। আপনি কি মনে করেন যে, তার এ কাজ The Cannons Of Professional Conduct and
Etiquette এর লঙ্ঘন ? এক্ষেত্রে আপনি তার বিরুদ্ধে একটি অভিযোগ দায়ের করতে মনস্থ করেন ? সংশ্লিষ্ট বিধানবলী উল্লেখপূর্বক যথাযথ ভাবে একটি নালিশী দরখাস্ত মুসাবিধা করুন ?
৫। একজন এডভোকেট যিনি অগ্রনী ব্যাংক প্যানেল ল’ইয়ার হিসাবে তাহাদের মামলা দায়ের ও পরিচালনা করিতেন। ২,০০,০০০/- টাকা আদায়ের একটি মোকদ্দমা ব্যাংকের পক্ষে ডিক্রি হয়। ব্যাংক এডভোকেট সাহেবকে ডিক্রিী কার্যকরন নিলাম হইতে এডভোকেট সাহেব তাহার চার সন্তানের নাম চারটি কবলা দলিলমূলে সম্পত্তি খরিদ করে। ক্যাননস অব প্রফেশনাল এন্ড এটিকেট এর চ্যাপ্টার ২ এর ৫নং ধারা অনুযায়ী এডভোকেট সাহেব পেশাগত অসদাচরন করিয়াছেন কিনা বর্ননা করুন ?
৬। জনাব X বিচারিক হাকিম আদালতে জমজমাট ভাবে ফৌজদারী মামলা করেন। তিনি ২ দুই জন ক্লার্ক নিয়োগ করেছেন। তাদের মধ্যে একজন রেলওয়ে ষ্টেশনে এবং অপরজনকে বাসষ্ট্যান্ডে মক্কেল সংগ্রহের জন্য পাঠিয়েছেন। এই আইনজীবী মামলা সংগ্রহের জন্য দুই জন ক্লার্কের সহিত তার ফি ও ভাগাভাগি করেন। তিনি The cannons of professional conduct and
Etiquette অনুযায়ী কি অপরাধ করেছেন। বার কাউন্সিলের সচিব সম্মোধন করতে নালিশী দরখাস্ত মুসাবিদা করুন। যদি X দোষী সাব্যস্ত হন, তাহলে তাকে কি শাস্তি প্রদান করা যেতে পারে ?
সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন- ১৮৭৭
বাংলাদেশ আইন শিক্ষা http://www.facebook.com/bangladesh.law.education.
১। কোন ক্ষেত্রে সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ৯ ধারায় মোকদ্দমা রুজু করা যায় ? সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের মোকদ্দমা রুজু করার সুবিধা সমূহ কি কি ? কার বিরুদ্ধে এরুপ মামলা করা যায় না ?
খ) আছমা একজন দরিদ্র মহিলা, সে চার শতাংশ জমিতে দখল ছিল কিন্তু উক্ত জমিতে তাহার কোন স্বত্ব নাই।ন তাহার প্রতিবেশী রফিক বিত্তবান ও প্রভাবশালী। সে উক্ত জমিটি প্রকৃত মালিকের নিকট হইতে ক্রয় করার অজুহাতে ২৫ শে জুন ২০০৪ তারিখে আসমাকে বেদখল করে। আসমা এব্যাপারে আপনার উপদেশ চায়। সে কোন আইনের বিধান বলে কি প্রতিকার পাইতে পারে তাহা উল্লেখপূর্বক একটি আরজি মুসাবিদা করুন ?
২। ক) দলিল বাতিল বলতে কি বুঝায় ? কি কি কারনে এবং কে এরুপ প্রতিকার পেতে পারেন? বিরোধীয় দলিলে পক্ষ আছেন এমন কোন ব্যক্তি কি শুধু মাত্র দলিলটি জাল এবং তার উপর বাধ্যকর নয় মর্মে ঘোষনামূলক বিক্রীর প্রার্থনার মামলা দায়ের করতে পারেন ?
খ) দলিল বাতিলের মামলায় কৃতকার্য হওয়ার জন্য বাদীকে কি কি আবশ্যকীয় বিষয় প্রমান করিতে হয় ?
গ) ক তাহার জমি বিক্রয়ের জন্য খ এর সহিত চুক্তি করে ও মুল্য গ্রহন করে। পরবর্তীতে ক দলিল সম্পাদনে অস্বীকৃতি জানায়। খ কে পরামর্শ দিন ও প্রয়োজনীয় আরজী মুসাবিদা করুন ?
৩। চুক্তি প্রবল বলিতে কি বুঝায় ? কোন কোন ক্ষেত্রে আদালত চুক্তি প্রবলের মোকদ্দমায় বিক্রী প্রদান করিবেন না। বিস্তারিত আলোচনা করুন ?
৪। নিষেধাজ্ঞা কি ? নিষেধাজ্ঞা কত প্রকার ও কি কি ? অস্থায়ী, স্থায়ী এবং বাধ্যতামূলক নিষেধাজ্ঞা বলতে কি বুঝেন? উদাহরনসহ লিখুন ? কোন কোন কারনে নিষেধাজ্ঞার প্রদান করা যায় না ? সু নির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের সংশ্লিষ্ট ধারাসমূহ উল্লেখ পূর্বক আলোচনা করুন ?
খ) স্থাবর সম্পত্তি সম্পর্কে চিরস্থায়ী নিষেধাজ্ঞার ডিক্রী লাভ করিতে হইলে কি কি জিনিস প্রমান করিতে হইবে বিস্তারিত আলোচনা করুন ?
৫। রহমত আলী ৮০ বছরের বয়সে পুত্র সরাফত, দুই কন্যা আমিনা ও রহিমা সিলেট শহরে একটি মাত্র সম্পত্তি অর্থাৎ একটি বাড়ি রেখে মারা যান। সারাফত একটি দানপত্র দলিল অনুযায়ী বাড়িটির মালিকানা দাবি করেন। দুই বোন আপনাকে জানান যে, দলিলটি প্রতারনামূলক তাদের পিতা যখন অজ্ঞান অবস্থায় ছিলেন, তখন তার আঙ্গুলের ছাপ নেয়া হয়েছে। সারাফতের বোনদ্বয়কে পরামর্শ দিন, তাদের আইনগত কি প্রতিকার আছে ? সংশ্লিষ্ট আইন উল্লেখ পূর্বক আলোচনা করুন?
৬। রনেশের সংগ্রহে জয়নাল আবেদীনের একটি ছবি আছে যা সে বিক্রয় এর জন্য জামানের সহিত চুক্তি বদ্ধ হয়। জামান ছবিটির জন্য সমুদ্বয় মূল্য প্রদান করেন কিন্তু রনেশ ছবিটি সরবাহ করিতে অস্বীকৃতি জানায়। জামান ছবিটির সরবরাহের জন্য রনেশের বিরুদ্ধে কি মামলা করিতে পারেন ? সুনির্দিষ্ট উদ্বৃতি ব্যাখ্যা করুন ?
ফৌজদারী কার্যবিধি ১৮৯৮
১। ১৮৯৮ সালের ফৌজদারী কার্যবিধি ১৪৫ ধারার প্রসিডিং রুজু করিবার প্রয়োজনীয় উপাদানগুলি কি কি ?
১৪৫ ধারার প্রসেডিং রুজু করিবার উপাদানগুলি কি কি ?
খ) ১৪৫ ধারার প্রসিডিং এ সাক্ষ্য পরীক্ষান্তে যদি ম্যাজিষ্ট্রেট দেখেন যে, কোন পক্ষই দখলে নেই বা কোন পক্ষই বিরধীয় সম্পত্তিতে দখল আছেন তাহা নির্ধারন করা সম্ভব নয়। সে ক্ষেত্রে ম্যাজিষ্ট্রেট কি করবেন ?
গ) স্বাক্ষ্য প্রমান পর্যালোচনার ম্যাজিষ্ট্রেট সাহেব যদি দেখতে পান যে, বর্তমানে মামলার ভূমি নিয়ে শান্তি ভঙ্গের কোন আশংকা নেই। তাহলে তিনি কি করবেন?
ঘ) সাক্ষ্য প্রমান পর্যালোচনার পর ম্যাজিষ্ট্রেট সাহেব যদি দেখতে পান যে, প্রসিডিং রুজু করার ৬০ দিনের মধ্যে মামলার ভূমিতে প্রথম পক্ষের দখল ছিলনা। তাহলে প্রসিডিং এর পরিনতি কি হবে ?
ঙ) ফৌজদারী কার্যবিধি আইনের ১৪৪এবং ১৪৫ ধারায় পার্থক্য নির্ণয়ক বৈশিষ্ট্য আলোচনা করুন।
২। কি কি পদ্ধতি অনুসরনে ফৌজদারী মামলা দায়ের করা যায়।
খ) প্রাথমিক তথ্য বিবরনী এবং নালিশী দরখাস্তের প্রধান প্রধান বৈশিষ্ট্য গুলি আলোচনা করুন ?
গ) পুলিশ রিপোর্টের ভিত্তিতে কোন ফৌজদারী মামলায় অপরাধ আমলে গ্রহন বা আমলে গ্রহন না করিয়া সিদ্ধান্ত গ্রহনে ম্যজিষ্ট্রেট কি বাধ্য ?
ঘ) একজন ম্যাজিষ্ট্রেট কি নিয়মিত থানাকে এজাহার গ্রহনের আদেশ দিতে পারেন ? প্রাথমীক তথ্য বিবরনী ব্যবহার ও গুরুত্ব্য পর্যালোচনা করুন ? জি আর ও সি আর মামলার মধ্যে পার্থক্য আলোচনা করুন ?
৩। তদন্ত বলিতে কি বুঝেন ? ফৌজদারী কার্যবিধির বিধান অনুযায়ী পুলিশের তদন্ত সংক্রান্ত ক্ষমতা আলোচনা করুন ? পুলিশ কি আদালতে সম্পূরক চার্জশীট দাখিল করতে পারেন। পুলিশ তদন্ত কার্যসম্পন্ন করে ফৌজদারী কার্যবিধির ১৭৩ ধারা অনুযায়ী ম্যাজিষ্ট্রেট নিকট প্রতিবেদন দাখিল করে আসামীর মামলার দায় থেকে অব্যহতি দানের প্রার্থনা জানায়। পুলিশের এই রিপোর্ট ম্যাজিষ্ট্রেট সাহেব গ্রহন করতে বাধ্য কি যদি না হন তাহলে ম্যাজিষ্ট্রেট সাহেব এ ব্যাপারে কি কি পদক্ষেপ গ্রহন করতে পারেন ?
৪। নারাজী বলতে আপনি কি বুঝেন ? একটি নারাজী দরখাস্ত নিস্পত্তি করতে ক্ষমতাবান একজন ম্যূাজিষ্ট্রেট যে সকল ব্যবস্থা গ্রহন করতে পারেন, আলোচনা করুন। আইনের কোন ধারায় একজন ম্যাজিষ্ট্রেট অভিযোগকারীকে পরীক্ষা করেন ইহা বর্ননা করেন। নারাজী দরখাস্ত অগ্রাহ্য হলে ম্যাজিষ্ট্রেট প্রদত্ত ব্যবস্থার বিরুদ্ধে কোন প্রতিকার আছে কি ?
৫। ফৌজদারী কার্যবিধির ১৪৪ ধারায় কি বলা হয়েছে বর্ননা করুন ? কে ফৌজদারী কার্যবিধির ১৪৪ মোতাবেক আদেশ প্রদান করতে পারেন ? কি কি অবস্থায় ফৌজদারী কার্যবিধির ১৪৪ ধারার আদেশ প্রদান করা হয় ? কত দিন পর্যন্ত ফৌজদারী কার্যবিধির ১৪৪ ধারার আদেশ বলবৎ করা যায় ? ফৌজদারী কার্যবিধির ১৪৪ এবং ১৪৫ ধারার মদ্যে পার্থক্য নির্নয় করুন ?
৬। ক) কোন আইনের বিধান বলে হাইকোর্ট বিভাগ তার অধীনস্ত আদালত হতে ফৌজদারী মামলা তুলে নিজে বিচার করতে পারেন অথবা অধঃস্তন অন্য কোন আদালতে প্রেরন করতে পারেন আলোচনা করুন ?
খ) কোন আইনের বিধান বলে একজন ;দায়রা জজ তার অধীনস্ত যে কোন আদালত হতে ফৌজদারী মামলা তুলে এনে নিজে বিচার করতে পারেন অথবা অধীনস্ত কোন আদালতে প্রেরন করতে পারেন ????
৭। ৫৪ ধারা অনুসারে পুলিশ বিনা পরায়না ছাড়া গ্রেফতার করতে পারে কোন কোন অবস্থায় ?
দন্ডবিধি- ১৮৬০
১। চুরি ? বলপূর্বক আদায়? চুরি ও বলপূর্বক আদায়ের মধ্যে পার্থক্য নির্ণয় করুন ? ডাকাতি ? দস্যুতা ? অপহরন ও অপবাহন কি ? জালিয়াতি ? অপরাধ সংগঠনের সহযোগীতা ? প্রতারনা ? অপরাধমূলক বিশ্বাসভজ্ঞ ? আত্মরক্ষার অধিকার? বেআইনী জনতা/বেআইনী সমাবেশ ? মিসচিফ/অপরাধ জনক ক্ষতি সাধন ? সাধারন অভিপ্রায় ? সাধারন উদ্দেশ্য ???
২। সাধারন অভিপ্রায় ও সাধারণ উদ্দেশ্যের মধ্যে পার্থক্য উদাহরনসহ আলোচনা করুন ?
৩। অপরাধ সংঘটনের সহায়তা বলতে কি বুঝেন > কোন আইনের ধারায় অপরাধ সংঘটনের সহায়তার জন্য শাস্তির বিধান আছে এবং কিপরিমান শাস্তির বিধান আছে ?
* A, B এবং C একত্রে Z কে বিষ প্রয়োগ হত্যা করার জন্য ষড়যন্ত্র লিপ্ত হয়। ঐ ষড়যন্ত্র অনুযায়ী A বিষ সংগ্রের জন্য B কে প্রয়োজনীয় অর্থ দেয়। B বিষ সংগ্রহ করে C কে দেয়।
A এবং B এর অনুপস্থিতে C কে ঐ বিষ কে খাইয়া তার মৃত্যু ঘটায়। ঘটনার প্রেক্ষিতে Z এর মৃত্যুর জন্য উক্ত A,B এবং C এর দায় দায়িত্ব বিশ্লেষন করুন ?
৪।ক) অপরাধ সংঘটন সহায়তা বলতে আপনি কি বুঝেন ? কোন আইনের কোন ধারায় অপরাধ সংঘটনের সহায়তার জন্য শাস্তির বিধান আছে ? অপরাধ সংঘটনে সহায়তার জন্য আইনে কি পরিমান শাস্তির বিধান আছে ?
খ) A,B এবং একত্রে কে বিষ প্রয়োগে হত্যা করার জন্য ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়। ঐ ষড়যন্ত্র অনুযায়ী বিষ সংগ্রহের জন্য কে প্রয়োজনীয় অর্থ দেয়। বিষ সংগ্রহ করে কে দেয়। এবং এর অনুপস্থিতিতে
ঐ বিষ কে খাইয়া তার মৃত্যু ঘটায়। ঘটনার প্রেক্ষিতে এর মৃত্যুর জন্য উক্ত এবং এর দায়-দায়িত্ব বিশ্লেষন করুন।
৫। নিন্দনীয় নরহত্যার সংজ্ঞা লিখুন ? কখন নিন্দনীয় নরহত্যা খুন হিসাবে গন্য হয় ? কখন নিন্দনীয় নরহত্যা খুন হিসাবে গন্য হয় না ?
অথবা
৩০০ ধারায় ৫টি ব্যতিক্রম কি কি ?
খ্) হত্যার উদ্দেশ্যে নিন্দনীয় নরহত্যা এবং হত্যার উদ্দেশ্যহীন নিন্দনীয় নরহত্যার পার্থক্য নির্নয় করুন ?
গ) কোন ক্ষেত্রে মৃত্যুর কারন নিন্দনীয় নরহত্যা বলে গন্য হয় না, কিন্তু দন্ডবিধি আইন ১৮৬০ এর ৩০৪(ক) ধারায় অপরাধ বলে গন্য হয় ?
৬। আত্মরক্ষার অধিকার বলতে কি বুঝায় ? আত্মরক্ষার অধিকারের পরিধি কতটুকু উদাহরন সহ-আলোচনা করুন ? কখন আত্মরক্ষার অধিকার বলে মৃত্যু ঘটানো যায় ?
৭। দশজন ডাকাত মারাত্মক অস্ত্রশস্ত্র সজ্জিত হয়ে ইব্রাহিম মাষ্টারের বাড়িতে ডাকাতি করে। ডাকাতি করা কালে বাড়ির মেয়ে ছেলেদের গায়ে হাত না দেওয়ার জন্য ইব্রাহিম মাষ্টার ডাকাতদের বিশেষ অনুরোধ জানায়। ঐ সময় ডাকাত সর্দার বন্দুক দিয়ে ইব্রাহিম মাষ্টারকে গুলি করে হত্যা করে। তারপর ডাকাত দল লুন্ঠিত মালামাল নিয়ে চম্পট দেয়। বিচারের সময় আপনি ডাকাতদের বিরুদ্ধে কিভাবে পৃথক চার্জ গঠন করবেন ? আপনার উত্তরের অনূকূলে কারণ দর্শাতে হবে।
৮। প্রতারনা এবং অপরাধমূলক বিশ্বাসভঙ্গের উপাদানগুলি দন্ড বিধি আইনের সংশ্লিষ্ট ধারা উল্লেখপূর্বক আলোচনা করুন ?
অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা কি ?
উত্তর- অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞাঃ মোকদ্দমা চলাকালীন সময়ে বিবাদী যাহাতে মোকদ্দমার বিষয় বস্তু হস্তান্তর বা কোন প্রকার রূপান্তর ঘটাইতে না পারে অথবা অন্য প্রকারে মোকদ্দমার বিষয়বস্তুর কোন ক্ষতিসাধন করিতে না পারে , সেই জন্য মোকদ্দমা নিস্পত্তি না হওয়া পর্যত বিবাদী উক্তরূপ কার্য হইতে বিরত থাকার জন্য সাময়িকভাবে যে আদেশ দেওয়া হয়, তাহাকে অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা বলা হয়।
সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন ১৮৭৭ এর ৫৩ ধারা মতে, অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা বলিতে এইরূপ নিষেধাজ্ঞাকে বুঝায়, যাহা একটি সময় পর্যন্ত বা আদালতের পরবর্তী আদেশ না দেওয়া পর্যন্ত বলবৎ বা কার্যকরী থাকে।
মোকদ্দমার যে কোন পর্যায়ে অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা মঞ্জুর করা যায় এবং ইহা দেওয়ানী কার্যবিধির ৩৯ আদেশ ১, ২, নং বিধি দ্বারা নিয়ন্ত্রিত।
অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা মঞ্জুরঃ
অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা মঞ্জুর প্রসঙ্গে দেওয়ানী কার্যবিধি ১৯০৮ এর ৩৯ আদেশের ১,২ বিধিতে বর্নিত আছে।
৩৯ আদেশের ১ বিধি মতে, যেই ক্ষেত্রে কোন মোকদ্দমায় হলফনামা দ্বারা বা অন্যভাবে প্রমানিত হয় যে,
ক) মোকদ্দমায় জড়িত কোনপক্ষ কর্তৃক মোকদ্দমার কোন সম্পত্তি বিনষ্ট, ধ্বংস বা হস্তান্তরিত হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়াছে, অথবা কোন ডিক্রী জারীর দরুন বেআইনীভাবে বিক্রয় হওয়ার উপক্রম হইয়াছে,
অথবা
খ) বিবাদী তাহার পাওনাদারকে প্রতারিত করার উদ্দেশ্যে তাহার সম্পত্তি অপসারিত বা হস্তান্তরিত করার ইচ্ছা প্রকাশ বা হুমকি প্রদর্শন করিতেছে। তবে আদালত অনুরুপ কার্যরোধ করিবার জন্য অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞার আদেশ দিতে পারেন,
অথবা
মোকদ্দমা নিস্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত বা পরবর্তী আদেশ না হওয়া পর্যন্ত পরবর্তী আদেশ না হওয়া পর্যন্ত উক্ত সম্পত্তি বিনষ্টকরণ, ধ্বংসকরন, হস্তান্তর, বিক্রয় বা অপসারন স্থগিত ও রোধ করার জন্য উপযুক্ত কোন আদেশ দিতে পারেন।
দেওয়ানী কার্যবিধির ৩৯ আদেশের ২ বিধি মতে, বিবাদীকে চুক্তিভঙ্গ করা বা অন্য কোনরূপ ক্ষতিকর কার্য হইতে বিরত রাখার মোকদ্দমায় মোকদ্দমা দায়ের হইবার পর যে কোনো সময় উক্ত চুক্তিভঙ্গ বা ক্ষতিকর কার্য হইতে বা উহাদের সহিত সংশ্লিষ্ট অধিকারের সহিত সম্পর্কযুক্ত কোন ক্ষতিকর কার্য হইতে বিবাদীকে নিরস্ত করার জন্য অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞার প্রার্থনা করা যাইবে।
দেওয়ানী কার্যবিধির ৩৯ আদেশের ৩ বিধি মতে, সকল ক্ষেত্রেই নিষেধজ্ঞা মঞ্জুর করিবার পূর্বে আদালত অপরপক্ষকে নিষেধাজ্ঞার আবেদন সম্পর্কে নোটিশ প্রদানের নির্দেশ দিবেন এবং আদালত সন্তষ্ট হইবেন যে নোটিশ জারী করা যায় নাই।
অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা জারীর পূর্বে কেন নিষেধাজ্ঞা জারী হইবে না, এই মর্মে কারণ দর্শানোর জন্য বিবাদীকে নোটিশ দিতে হইবে। তবে যদি আদালতের নিকট প্রতীয়মান হয় যে, বিলম্বের ফলে নিষেধাঞ্জার উদ্দেশ্য ব্যাহত হইবে, এমতাবস্থায় অপরপক্ষকে নোটিশ না দিয়াও অন্তর্বতীকালীন নিষেধাজ্ঞা Ad-interim injunction জারী করিতে পারেন।
PLZ LIKE
No comments:
Post a Comment